সংক্ষিপ্ত
- গঙ্গায় ভেঙে এল দেহ
- আতঙ্ক স্থানীয়ের মধ্যে
- ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশ
- মৃতদের উদ্ধার করা হয়েছে
আবারও গঙ্গা নদীতে দেহ ভেসে আসার ঘটনায় চাঞ্চল্য মালদার মানিকচকে। বুধবার দুপুরে মানিকচক থানার জোৎপাট্টা এলাকায় গঙ্গা নদীর তীরে দেহ দেখতে পায় স্থানীয় বাসিন্দারা। মুহূর্তের মধ্যে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকাজুড়ে। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায় মানিকচক থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধারের কাজ শুরু করে পুলিশকর্মীরা।
প্রেমের সম্পর্ক ঢাকতে প্রেমিকার সঙ্গে পরিবারের ৪ সদস্যকে খুন, প্রায় একমাস পরে উদ্ধার কঙ্কাল
স্ত্রীকে খুন করে বাড়িতে বলল ডেল্টা প্লাসে মৃত্যু, কোলে সন্তান নিয়ে দেহ লোপাটের চেষ্টা স্বামী
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দেহটি ভেসে এসেছে নদীতে। বিহার ঝাড়খন্ড থেকেও এ দেহ আসতে পারে এমনটাই অনুমান। তবে করোনা আক্রান্তের দেহ কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। বেশ কয়েক দিন পুরনো দেহ। দেহের একাংশে পচন ধরেছে বলে জানাচ্ছে এলাকাবাসী। মানিকচক জুড়ে একের পর এক দেহ উদ্ধারের ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। এদিকে মানিকচক থানার পুলিশ তৎপরতার সাথে দেহ উদ্ধার কাজ শুরু করেছে। পুলিশ জানিয়েছে,পুরুষ মানুষের দেহ বলে অনুমান।দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হবে।
সীমান্ত সুরক্ষায় জোর, রাজনাথের লাদাখ সফরের পরেই বিপিন রাওয়াত গেলেন হিমাচলের সেনা ঘাঁটিতে
উত্তর প্রদেশ আর বিহারের গঙ্গায় মাসখানেক আগে ভাসতে দেখা গিয়েছিলেন একের পর এক দেহ। য়া নিয়ে রীতিমত আতঙ্ক বাড়ছিল স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্য। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি ছিল দেহগুলি করোনা আক্রান্তের। মৃত্যুর তথ্য লুকাতেই এজাতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিহার আর উত্তর প্রদেশ-দুই রাজ্যই একে অপরের উপর দায় চাপাতে শুরু করে। কিন্তু সেই সময়ই এই রাজ্যের প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েছিল। প্রশাসনের পক্ষ থেকে গঙ্গায় নজরদারী জোরদার করার কথা বলা হয়েছিল। সচেতন করা হয়েছিল স্থানীয় বাসিন্দাদের। কিন্তু আটকানো যায়নি গঙ্গায় মৃতদেহ ভেসে আসা আটকানো যায়নি। যা এই রাজ্যের গঙ্গা তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে।