সংক্ষিপ্ত

  • সীমান্ত সুরক্ষায় জোর দিচ্ছে কেন্দ্রীয় 
  • বিপিন রাওয়াত গেলেন হিমাচল 
  • এলএসির নিরাপত্তা খতিয়ে দেখেন 
  • আলোচনা সেনা কর্তাদের সঙ্গে 
     


তিন দিনে সফরে লাদাখে গিয়েছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। মঙ্গলবারই তিনি দিল্লিতে ফিরে আসেন। আর তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত হিমাচল প্রদেশের সেন্ট্রাল সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবার এলাকা পরিদর্শন করেন। একই সঙ্গে তিনি চান্দিমন্দিরের ওয়েস্টার্ন কমান্ডের সদর দফতরের অপারেশনাল প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখেছেন। 

হিমাচল প্রদেশের ফরোয়ার্ড এলাকার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পরিদর্শন করার পাশাপাশি সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি প্রতিপক্ষের হামলার ছক ব্যর্থ করার জন্য সতর্ক থাকারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এই এলাকার সর্বোশেষ পোস্ট সুমধো সাব-সেক্টর। সেই এলাকায় কী কী অপারেশনাল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তা নিয়ে বিপিন রাওয়াতকে চূড়ান্ত পর্যায়ের ব্রিফিং করা হয়েছে। যাবতীয় পরিস্থিতি মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে তা নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। 

কেন এই অভিনব প্রতিবাদ, টানা ৭দিন ধরে দিল্লিতে কংগ্রেস কার্যালয়ের সামনে চলছে বিক্ষোভ

জেনারেল বিপিন রাওয়াত প্রত্যন্ত অঞ্চলে মোতায়েন থাকা ভারতীয় সেনা, আইটিবিপি, জেনারেল রিজার্ভ ইঞ্জিনিয়ার ফোর্সের কর্মীদের সঙ্গেও দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। পরে তিনি চান্দিমন্দিরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ডের সদর দফতর পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি পশ্চিম সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।

গর্ভবতী মহিলাদের কোভিড টিকার গাইডলাইন, জেনে নিন কীভাবে দেওয়া হবে করোনার ভ্যাকসিন

এক সেনা কর্তা জানিয়েছেন চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত করোনা মোকাবিলায় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে সেনা বাহিনী যে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে  তারও প্রশংসা করেছেন। চণ্ডীগড়, পাতিয়ালা, ফরিদাবাদে কোভিড হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, সিভিল হাসপাতালের সাহাযঅযে প্যারামেডিক্যাল কর্মীদের পাশে দাঁড়ানো, সাধারণের জন্য টিকা সরবরাহ করা, অক্সিজেন সরবরাহ করা- এজাতীয় পদক্ষেপ নিয়েও আলোচনা করেন। একই সঙ্গি তিনি, উদীয়মান সাইবার হুমকি ও তা প্রতিরোধের জন্য সেনা বাহিনীকে প্রস্তুত থাকতেও নির্দেশ দিয়েছেন। 

ভোট পরবর্তী হিংসার তদন্ত, যাদবপুরে আক্রান্ত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের দল

সূত্রের খবর ২০২০ সালের মে মাসের গোড়ার দিকে পূর্ব লাদাখ সীমান্তের বেশ কয়েকটি স্থানে ভারত আর চিনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছিল। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতেই প্যাংগংসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে সেনা অপরাসণের কাজ শুরু হয়েছএ। তবে এখনও কয়েকটি জায়গায় দুই দেশের সেনা বাহিনী মুখোমুখি অবস্থান করছে। সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনাও শুরু হবে। সূত্রের খবর চিনা কমিউনিস্ট পার্টির ১০০তম বছর উদযাপনের পরেই  ১২তম সামরিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে লাদাখ সেক্টরের সমস্যা নিয়ে।