সংক্ষিপ্ত

  • পশ্চিম মেদিনীপুরে প্রবল বজ্রপাত 
  • কথা হারিয়ে ট্রমা সেন্টারে ভর্তি ১
  • মৃত্যু হয়েছে চার জনের 
  • এক মহিলা ট্রমা সেন্টারে ভর্তি 
     

বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে। কয়েকদিন আগে রাজ্যজুড়ে একসঙ্গে অনেক এর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। রবিবার দুপুরের পর পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলাতে মৃত্যু হল চারজনের, বধির হয়ে ট্রমা অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি এক বালক, ঝাড়গ্রামে ট্রমা নিয়ে ভর্তি আরও এক মহিলা।

৬ বছরের নাতির সমানে ধর্ষিতা ঠাকুমা, ভোট পরবর্তী হিংসার ভয়াবহতা এবার সুপ্রিম কোর্টে ... R

প্রথম ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর গ্রামীণ থানার অন্তর্গত গোকুলপুর এলাকায়। স্থানীয় ৭ জন বালক একটি মন্দির সংলগ্ন মাঠে বল খেলছিল। দুপুরের পর হঠাৎ সেই সময় বজ্রপাতসহ বৃষ্টি শুরু হয়। তখন ৫ জন বালক দৌড়ে গিয়ে মন্দিরে আশ্রয় নেয়, অপর দুজন একটি গাছের তলায় দাঁড়ায়। ওই সময় হঠাৎ বজ্রপাত হয় ওই গাছের সামনে। গাছ থেকে কিছুটা দূরে বজ্রপাত হলেও গাছের তলায় থাকা ৯ বছরের বালক শেখ সাইফুল জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যায়, জ্ঞান হারায় সঙ্গে থাকা আরও এক সঙ্গী বালক। দ্রুত গ্রামবাসীরা উদ্ধার করে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করলেও চিকিৎসকরা জানান সাইফুলের মৃত্যু হয়েছে। অপর বালক জ্ঞান ফিরলেও বধির অবস্থায় চিকিৎসাধীন। স্থানীয় কৃষকরা জানিয়েছেন বজ্রপাতের শব্দ একজনের হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে গেছে, অর্জন শ্রাবণ ইন্দ্রিয়তে আঘাত পেয়েছে।একই সময়ে খড়গপুর গ্রামীনের চরকাবনি এলাকায় মাঠ থেকে গরু নিয়ে ফেরার পথে দশম শ্রেণীর ছাত্র মন্টু মাহাতোর মৃত্যু হয় বজ্রাঘাতে। মৃত্যুর হয় গরুটিরও।

G-7 দেশগুলির স্বাভাবিক বন্ধু ভারত, হিংসা আর সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় প্রথম সারিতে রয়েছে বললেন মোদী ...

অন্যদিকে ঝাড়গ্রাম জেলার জামবনিতে মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে সুনীল মাহাতো ও মদন রানা নামে দুই যুবকের মৃত্যু হয়। অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি এক মহিলা।বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা এড়াতে পুলিশের পক্ষ থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন থানা এলাকায় সচেতনতা প্রচার শুরু হয়েছে। বজ্রবৃষ্টি শুরু হলে কিভাবে এড়ানো যায় সেই সমস্ত পরামর্শ দেওয়া শুরু হয়েছে।

জিতিন প্রসাদের পর কী শচীন পাইলট, দিল্লি সফর নিয়ে কংগ্রেসের অন্দরে জল্পনা তুঙ্গে