সংক্ষিপ্ত
উত্তরপ্রদেশের হাথরস কাণ্ডের সময় সীমা পাহুজা নামে যে তদন্তকারী অফিসার ছিলেন তিনিও রয়েছেন এই সিবিআই অফিসারদের মধ্যে। এএসপি সীমা পাহুজা, সিবিআই-এর অন্যতম তীক্ষ্ণ আধিকারিক৷
কলকাতার আর জি কর হাসপাতালে ৩১ বছর বয়সি ডাক্তারি পড়ুয়ার মৃত্যু ঘিরে উত্তাল দেশ। গত ৮ আগস্ট, মারা যাওয়ার দিন নাইট শিফটে ছিলেন তরুণী চিকিৎসক। মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় (RG Kar Doctor Death Case) বহু প্রশ্নের উত্তর এখনও অধরা। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে গোটা ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই (CBI)। আর তারপরই নানা তথ্য সামনে উঠে আসছে।
জানা গিয়েছে উত্তরপ্রদেশের হাথরস কাণ্ডের সময় সীমা পাহুজা নামে যে তদন্তকারী অফিসার ছিলেন তিনিও রয়েছেন এই সিবিআই অফিসারদের মধ্যে। এএসপি সীমা পাহুজা, সিবিআই-এর অন্যতম তীক্ষ্ণ আধিকারিক৷ পাহুজার স্পেশাল ক্রাইম ইউনিটের অধীনে মামলা তদন্তের ব্যাপক অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা তাকে এই জটিল মামলার জন্য শীর্ষ পছন্দ করে তুলেছে।
তিনি ২০০৭ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে ব্যতিক্রমী অনুসন্ধানমূলক কাজের জন্য দুটি স্বর্ণপদক পেয়েছেন। পাহুজা সিমলার “গুড়িয়া” ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সমাধান করার সময় প্রথমবারের মতো একটি অনন্য বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিলেন। তিনি লজিকের উপর ভিত্তি করে হাথরাস মামলাটিও সমাপ্ত করেছেন। এক পর্যায়ে, পাহুজা পারিবারিক দায়িত্বের কারণে স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কিন্তু তৎকালীন সিবিআই ডিরেক্টর তাকে অবসর না নিতে রাজি করেছিলেন।
এদিকে, কলকাতা হাইকোর্ট আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Case) এই তদন্ত ভার সরাসরি সিবিআই এর ওপর দিয়েছে। যার ফলে দিল্লি থেকে প্রায় ৬৫ জন আধিকারিককে আনা হয়েছে পুরো ঘটনাটি তদন্ত করার জন্য। সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায় ঘটনার পরবর্তী দিনের গ্রেফতার হয়েছে। তাকে নানা প্রকার জিজ্ঞাসাবাদ করা সত্ত্বেও এখনো কোন সত্যি জানা যায়নি যে, সঞ্জয় ছাড়াও আর কারা কারা এই ঘটনায় যুক্ত ছিলেন!
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।