কালীপুজোর রাতে চলবে বাড়তি মেট্রো, চলবে স্পেশ্যাল লোকাল ট্রেনও, রইল সময়সূচি
| Published : Oct 30 2024, 12:54 PM IST / Updated: Oct 30 2024, 01:05 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
হাতে আর কটা ঘন্টা। তারপরই মণ্ডপে মণ্ডপে পুজিত হবেন মা কালী। এই দিন সকলেই নিজের মতো করে পরিকল্পনা করে রেখেছেন।
এই কথা মাথায় রেখে কালীপুজোপ দিন বাড়তি মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত নিল কর্তৃপক্ষ। তবে, দিনভর অন্যদিনের তুলনায় কম মেট্রো চলবে।
বৃহস্পতিবার অর্থাৎ কালীপুজোর দিনে ২৯২টির বদলে মেট্রো চলবে ১৯৮টি। তবে, রাতে দিকে চলবে বাড়তি মেট্রো। কবি সুভাষ ও দক্ষিণেশ্বর দুদিক থেকেই দিনের প্রথম মেট্রো ছাড়বে স্বাভাবিক সময়। রাতে চলবে আটটি স্পেশ্যাল মেট্রো। রাত ৯টা বেজে ৪০ মিনিটের পর ২০ মিনিট ব্যবধানে মেট্রো মিলবে ১১টা পর্যন্ত।
কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বরগামী মেট্রো ছাড়বে রাত ১০টা, ১০.২০ মিনিট, ১০.৪০ মিনিট এবং রাত ১১টায়। দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষগামী মেট্রো ছাড়বে ৯.৪৮ মিনিট, ১০টা ০৮ মিনিট, ১০ টা ২৮ মিনিট এবং ১০টা ৪৮ মিনিটে। তবে, শিয়ালদহ থেকে সল্টলেক ও সল্টলেক থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত পরিষেবা স্বাভাবিক থাকবে।
পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতি ও শুক্রবার কালীপুজো ও দীপাবলির সময় অতিরিক্ত ভিড় সামলাতে অতিরিক্ত ৮টি ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোন রুটে কত রাত পর্যন্ত চলবে ট্রেন?
শিয়ালদহ-ডানকুনি-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া)- বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টায় শিয়ালদহ থেকে ছেড়ে রাত ১২.১৫ ডানকুনি পৌঁছাবে। ডানকুনি থেকে বৃহস্পতিবার ১২.২৫ মিনিটে ছেড়ে রাত ১ট৩ ০৫ মিনিটে শিয়ালদহ পৌঁছাবে।
শিয়ালদহ-বারাসত- শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া)- শিয়ালদহ থেকে রত ১২টা ১০ মিনিট ছেড়ে রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে বারাসত পৌঁছবে। বারাসত থেকে রাত ১টা ১০ মিনিটে ছেড়ে রাত ১টা ৫৫ মিনিটে শিয়ালদহ পৌঁছবে।
শিয়ালদহ- রানাঘাট- শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া)- শিয়ালদহ থেকে রাত ১২টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে রাত আড়াইটেয় রানাঘাট পৌঁথাবে। রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে রানাঘাট থেকে ছেড়ে রাত ১টা ৪০ মিনিটে শিয়ালদহ পৌঁছাবে।
শিয়ালদহ- বারুইপুর- শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশ্যাল (এক জোড়া)- শিয়ালদহ থেকে রাত সাড়ে বারোটায় ছেড়ে সোয়া একটায় বারুইপুর থেকে রাত ১ টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে রাত ২ টো ১০ মিনিটে শিয়ালদব পৌঁছাবে।
সব মিলিয়ে এই দুদিন চলবে স্পেশাল মেট্রো ও ইএমইউ ট্রেন। এতে উপকৃত হবেন সকল সাধারণ মানুষ।