সংক্ষিপ্ত

রবিবার দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গেও। দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, মালদা, উত্তর ও ২৪ পরগনায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

 

চৈত্রর শুরু থেকেই বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়তে শুরু করেছে। ফলে ঘাম ও অস্বস্তি হচ্ছে। আগামী কয়েকদিনে বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা বাড়বে। ফলে অস্বস্তি বজায় থাকবে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, শনিবার ও রবিবার উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হলেও, তাপমাত্রা কমবে না। কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকতে পারে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম বর্ধমানের মতো জেলাগুলিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকতে পারে। ফলে মানুষ স্বস্তি পাচ্ছেন না।

রবিবার রাজ্যের মানুষের সাময়িক স্বস্তি হতে পারে। তবে সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া ফের বদলে যেতে চলেছে। এপ্রিল, মে, জুন মাসে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রিতে পৌঁছে যেতে পারে। সপ্তাহান্তে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার থেকেই শুরু হচ্ছে বৃষ্টি। রবিবারও চলবে বৃষ্টি। শনিবার বৃষ্টি হতে পারে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমানের মতো জেলাগুলিতে। রবিবার দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গেও। দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, মালদা, উত্তর ও ২৪ পরগনায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

বৃষ্টির ফলে চাষবাসের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও কম। ফলে শনিবার ও রবিবার বৃষ্টি হলে কিছুটা স্বস্তি পেতে পারেন মানুষ। তবে ২ সপ্তাহ পরেই সরকারিভাবে গ্রীষ্মকাল শুরু হয়ে যাবে। তখন আর স্বস্তি পাওয়া যাবে না।বৃষ্টি হলেও বাড়বে তাপমাত্রা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। তার ফলেই বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির পাশাপাশি ঝোড়া হাওয়া বইতে পারে। তবে বাতাসের গতিবেগ খুব বেশি থাকবে না। ফলে ঝোড়া বাতাসে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা কম।