সংক্ষিপ্ত
বিশ্বকর্মা পুজোর দিনেই দুর্ঘটনা। মধ্যমগ্রাম দক্ষিণ বঙ্কিপল্লী আবাসন থেকে পড়ে গেলেন মা ও মেয়ে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকা। আবাসনটি ঘুরে দেখতে দেখতে তাঁরা পাঁচ তলায় উঠেছিলেন। সেই সময়ই তাঁরা দুজনেই পড়ে যান। দুজনকেই আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুজনেরই জখম গুরুতর।
বিশ্বকর্মা পুজোর দিনেই দুর্ঘটনা। মধ্যমগ্রাম দক্ষিণ বঙ্কিপল্লী আবাসন থেকে পড়ে গেলেন মা ও মেয়ে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকা। আবাসনটি ঘুরে দেখতে দেখতে তাঁরা পাঁচ তলায় উঠেছিলেন। সেই সময়ই তাঁরা দুজনেই পড়ে যান। দুজনকেই আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুজনেরই জখম গুরুতর। শনিবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রাম এলাকায়। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। নির্মীয়মান আবাসনে গিয়ে খোঁজ খরব নিয়েছে পুলিশ।
মধ্য বয়সী মহিলা গৌরী ধর ও তার মেয়ে স্বস্তিকা ধর ৫ তলার ছাদে গিয়েছিলো বিশ্বকর্মা পুজোয় এসে। তার সাথে তার দিদিমাও ছিলেন।আচমকাই একটা আওয়াজ হয় তখনই আবাসনে উপস্থিত সকলে জানতে পারেন দুজনে মা ও মেয়ে পড়ে গেছেন। আবাসনে উপস্থিত বাকিরা ও ফ্ল্যাট বাড়ির প্রোমোটার সকলেই নিচে বিশ্বকর্মা পুজো নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তখন সবার অলক্ষ্যেই মা ও মেয়ে পাঁচ চলায় উঠেছিলেন। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান দুজনেরই পা ফসকে নিচে পড়ে গেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন মা ও মেয়ে দুজনকেই ফ্ল্যাটবাড়ির নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। তাঁরাই উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশে।
প্রথামিক ভাবে প্রত্যক্ষদর্শীরা মনে করছে ৫ তলা ছাদের এয়ার পাশিং যে জায়াগা ছিলো,সেই জায়গায় বাঁশ ও প্লাস্টিক দিয়ে ঢাকা ছিলো,সেই জায়গা থেকেই পরে যায় মা ও মেয়ে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়।মধ্যমগ্রাম থানার পুলিশ এসে সরজমিনে ক্ষতিয়ে দেখছে।
সূত্রের খবর ৩৮ বছরের স্বস্তিকা ধর নামের ওই মহিলার কোমর ভেঙে গেছে। মেয়ের নাম অনুষ্কা ধর। তাঁরও আঘাতও গুরুতর। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এদিন মধ্যগ্রাম থানার পুলিশ আবাসনে এসে সরেজমিনের সবকিছু দেখেছে।