রাজ্য়জুড়ে চলছে লকডাউন দিঘাতেই চলছে লকডাউন কিন্তু সেখানে থার্মাল স্ক্রিনিং ছাড়াই শহরে ঢুকছে লোক ওড়িশা থেকে কাতারে সেখানে ঢুকছে লোক

শহরে চলছে লকডাউনরাস্তায় রাস্তায় চলছে নাকা চেকিংতবু ফস্কা গেরো পেরিয়ে ওড়িশা থেকে দিঘায় কাতারে ঢুকছে লোককোনওরকম থার্মাল স্ক্রিনিং ছাড়াই!

এদিন সেখানে গিয়ে দেখা গেল এক অন্য় ছবিদিঘা যেন এক অন্য় দিঘাএখানে যেন সমুদ্রও এখন ঢেউ তুলতে ভুলে গিয়েছেসমুদ্রস্নানে নেই কোনও পর্যটকওরাস্তায় রাস্তায় চলছে নাকা চেকিংবাইক দেখলেই প্রশ্ন-- কী দরকার আজ বেরনোর? কিন্তু সমস্য়া অন্য়ত্রওড়িশা থেকে এদিন এখানে ক্রমাগত লোক ঢুকতে দেখা গেল পুলিশ কাগজপত্র দেখলো বটে তবে কোনওরকম থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের বালাই দেখা গেল না কোথাও

প্রসঙ্গত, দিঘার সীমান্তবর্তী রাজ্য় হল ওড়িশাএমনিতে সেখানে সীমান্ত দিয়ে সারাবছরই লোকে যাতায়াত করেনযাতায়াত করেন পর্যটকরাওকিন্তু গতকাল বিকেল থেকে এ রাজ্য়ে শুরু হয়েছে লকডাউনতাই প্রশ্ন উঠেছে, ওড়িশা থেকে যদি কোনও ডাক্তারি স্ক্রিনিং ছাড়াই এত লোক ঢুকে পড়ে এ রাজ্য়ে তাহলে করোনা সংক্রমণ ঠেকানো যাবে কেমন করে? আর লকডাউনের উদ্দেশ্য়ই বা সফল হবে কেমন করে?

 এদিন দিঘায় গিয়ে গেল, রাস্তায় রাস্তায় বাইক দাঁড় করিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে দিঘা থানার পুলিশ বেশ কিছু বাইকআরোহীকে ধমক দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিতেও দেখা গেল পুলিশকেদিঘা শহর একেবারে খাঁ-খাঁ করছেকোথাও কোনও পর্যটক নেইপ্রসঙ্গত, অন্য়ত্র বেড়ানো বন্ধ হয়ে যাওয়াতে অনেকেই দিঘায় গিয়েছিলেন করোনার মরশুমে কিন্তু দিনকয়েক আগে থেকেই সেই পর্যটকদের শহর খালি করে দিতে বলা হয়দিঘা ছেড়ে তাই চলে আসেন পর্যটকরাযদিও অন্য় রাজ্য় থেকে এভাবে লোক ঢুকতে থাকলে, সমস্ত উদ্য়োগ মাঠে মারা যাবে বলে মনে করছেন অনেকে