সংক্ষিপ্ত

  • চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি
  • ২৩ ডিসেম্বর শুরু পৌষ মেলা
  • এখন সেভাবে বুকিং হয়েনি হোটেল-লজ
  • দূষণের জেরে সমস্যা বলে দাবি কর্তৃপক্ষের

বর্ষ শেষে পৌষমেলা মানেই পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়। মেলা আর উৎসবে মেতে উঠতে শান্তিনিকেতনে আগে থেকেই বুকিং হয়ে যায় হোটেল-লজ। স্টলে ভরে ওঠে মাঠ, সেজে ওঠে শান্তিনিকেতন নয়া রূপে। এবারও পৌষমেলা আসন্ন, তবে চেনা ছবি ধরা দিল না ফ্রেমে। প্রতিবছরই পৌষমেলা শুরু হয় ২৩ ডিসেম্বর এবার সেই দিন পিছিয়ে হল ২৪ ডিসেম্বর। 

অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে হচ্ছে পৌষমেলা। দূষমের জেরে নাজেহাল হতে হয় প্রতিবছর, তাই ২০১৯-এ একপ্রকার বন্ধের মুখে চলে গিয়েছিল এই মেলা। বিশ্বভারতি কর্তৃপক্ষের মতে মেলা শেষে দূষণের জেরে নাজেহাল পরিস্থিতি রুখতেই এবার কড়া হাতে নিয়ন্ত্রণ রাখা হয়েছে মেলার ওপর। হাতে রয়েছে মাত্র দুটি দিন। এখন সেভাবে বসেনি স্টল। সেখানেও জটিলতা দেখা দিন চলতি বছরে। 

আরও পড়ুনঃ বড়দিনে উৎকর্ষ বাংলার কেক, প্রস্তুতি চলছে জঙ্গলমহলে

স্টল প্রতিবছর বুকিং করা হয় অফলাইনে। এবার তা অনলাইন করে দেওয়ার ফলে বিপাকে পড়তে হয়েছে বিক্রেতাদের। স্টলের জন্য রেজিস্ট্রিশন করতে হবে অনলাইনে, তাই এই মেলা থেকে এবার ছিটকে গেল স্থানীয় বিক্রেতা থেকে হস্তশিল্পীর দল। পাশাপাশি কবে হবে মেলা তা নিয়ে একাধিক জল্পনা থাকার ফলে পর্যটকেরা মুখ ফেরাতে চলেছে পৌষ মেলা থেকে। সেভাবে এখনও বুকিং হয়নি হোটেল। ফলে বেজায় চিন্তার ভাঁজ এবার পর্যটন বিভাগের কপালে।