সরকারি কর্মীদের অগ্রিম বেতন পুজোর আগেই, বড় ঘোষণা মোদী সরকারের
advance salarie: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর। সুকান্ত মজুমদার মোদী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। অগ্রিম বেতন দেওয়া হবে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের। বেতন হাতে পাবেন দুর্গাপুজোর দুই দিন আগে।

পুজোর মাসে অগ্রিম বেতন!
পুজোর মাসেই বাংলার সরকারি কর্মীদের মন জয় করতে বড় উদ্য়োগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। পুজোর আগেই দিতে পারে অগ্রিম বেতন। তেমনই বলছেন বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। পুজোর আগে , অর্থাৎ ২৬ সেপ্টেম্বর বাংলার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা এই মাসের বেতন পেতে পারেন।
সুকান্ত মজুমদারে বার্তা
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, 'পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের সেপ্টেম্বর মাসের বেতন ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, শুক্রবার প্রদানের য়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেছে। তারজন্য ভারতবর্ষের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী সম্মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদীজিকে আমারা আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্য়বাদ জানাই।'
দুর্গাপূজার প্রাক্কালে পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের সেপ্টেম্বর মাসের বেতন ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০২৫, শুক্রবারেই প্রদানের যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেছে, তার জন্য ভারতবর্ষের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী সম্মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদীজিকে আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও… pic.twitter.com/oEM3Muff65
— Dr. Sukanta Majumdar (@DrSukantaBJP) September 16, 2025
পুজো শুরুর আগে বেতন
দুর্গা পুজো শুরুর আগেই বেতন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এবার দুর্গাপুজো শুরু হচ্ছে ২৮ সেপ্টেম্বর, অর্থাৎ রবিবার। তার দুইদিন আগেই শুক্রবার বেতনের কড়়কড়়ে টাকা হাতে পাবেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা।
পুজো উপলক্ষ্যে সিদ্ধান্ত!
কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রের খবর দুর্গাপুজো উপলক্ষ্য়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী সরকার। বিজেপির একাধিক নেতা মন্ত্রী এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। পুজোর আগেই হাতে কড়কড়ে বেতনের নোট পেলে রাজ্যের কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের সুবিধে হবে। পুজোর আনন্দ তারাও উপভোগ করতে পারবে বলেও মনে করছেন তাঁরা।
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন
সাধারণত মাসের শেষের দিকেই হয় কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন। এবার সেই বেতন আরও এগিয়ে আনল মোদী সরকার শুধুমাত্র বাংলার সরকারি কর্মীদের কথা মাথায় রেখেই। যা বড় সিদ্ধান্ত বলেও মনে করছে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা। বিজেপিও এই ক্ষেত্রে বড় একটি জমি পাচ্ছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্যকে নির্বাচনের পর থেকেই এই রাজ্যের নিজেদের শক্তপোক্ত করার চেষ্টা করছে মোদী-অমিত শাহ। এটি তারই একটি অঙ্গ বলেও মনে করছে অনেকে।

