সংক্ষিপ্ত

দার্জিলিং পুরসভার নির্বাচনকে ঘিরে বেশ কিছুদিন ধরেই টানাপোড়েন চলছিল পাহাড়ের রাজনীতিতে। বিশেষত অজয় এডওয়ার্ড, বিমল গুরুং ও বিনয় তামাং জোট করার পর চেয়ারম্যান নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন রাজনীতিকদের একাংশ।

যাবতীয় জল্পনাকে মিথ্যে করে দার্জিলিং পুরসভা দখল করল অনিত থাপার ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চা। অন্যদিকে পুরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশগ্রহণই করল না অজয় এডওয়ার্ডয়ের হামরো পার্টি ও বিমল গুরুংয়ের গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। ফলত অনিত থাপার জয় একরকমভাবে নিশ্চিতই ছিল। তবে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যথেষ্ট আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল রাজনৈতিক মহলে। গড় রক্ষা করতে কতটা সক্রিয় হতে পারে অজয় এডওয়ার্ড, বিমল গুরুং ও বিনয় তামাং জোট সে বিষয় আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল অনেকেই। কিন্তু প্রত্যাশিত ভাবেই নিজের দাপট বজায় রাখল অনিত থাপার ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চা।

দার্জিলিং পুরসভার নির্বাচনকে ঘিরে বেশ কিছুদিন ধরেই টানাপোড়েন চলছিল পাহাড়ের রাজনীতিতে। বিশেষত অজয় এডওয়ার্ড, বিমল গুরুং ও বিনয় তামাং জোট করার পর চেয়ারম্যান নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন রাজনীতিকদের একাংশ। এমনকি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথাও ঘোষণা করেছিলেন অজয় এডওয়ার্ড। কিন্তু অবশেষ নিজেদের গড় ধরে রাখতে অক্ষম হলেন অজয় এডওয়ার্ড ও বিমল গুরুংরা। উপরোন্তু এদিন নির্বাচনে অংশই নিলেন না ১২ জন হামরো পার্টি ও তিনজন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার কাউন্সিলর। যা অনিত থাপার দলের জয়কে আরও সহজ করে তুলেছিল।

সোমবার দার্জিলিং-এর পুরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশ নেয় ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার ১৪ জন এবং তৃণমূলের ২ জন কাউন্সিলর। হামরো পার্টির ১২ জন ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার ৩ জনের অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত অনুপস্থিত ছিলেন তাঁরা। ১৬ জানুয়ারি দার্জিলিং-এর পুরসভার নির্বাচন পরিচালনা করলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক দুলেন রায়। দার্জিলিং পুরসভার নতুন চেয়ারম্যান হলে ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দীপেন ঠাকুরি।

আরও পড়ুন - 

'আমার দুর্ভাগ্য এখানে একজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ...' জাকিরের পাশে দাঁড়িয়ে নাম না করে শুভেন্দুকে নিশানা মমতার

বিজেপির টিকিটে ভোটে জিতে এখন ‘দিদির দূত’ বাগদার বিধায়ক, দলবদল নিয়ে গ্রামবাসীদের ক্ষোভের শিকার বিশ্বজিৎ দাস

১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়ে বৈষম্যের রাজনীতি হচ্ছে, মুর্শিদাবাদে গিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ মমতার