সারাজীবনে সঞ্চয় ছিল মাত্র ৬টাকা, মৃত্যুর পরে ঘরে পাওয়া গিয়েছিল ১১টাকা ২৫ পয়সা, গল্পকথায় ডক্টর বিধানচন্দ্র রায়

চিকিত্‍সক, স্বাধীনতা সংগ্রামী, রাজনীতিবিদ আবার মেল নার্সেরও কাজ করেছেন। কলকাতার রাস্তায় ট্যাক্সিও চালিয়েছেন।মৃত্যুর ৬২ বছর পরেও তিনি বাংলার ও ভারতবর্ষের রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক।

/ Updated: Jul 01 2023, 07:58 AM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

মোটা টাকার প্র্যাকটিস ছেড়ে তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসতে বসতেই হাওড়া-কলকাতার দেওয়ালে দেওয়ালে কুৎসিত ভাষায় লেখা হল – "বাংলার কুলনারী হও সাবধান, বাংলার মসনদে নলিনী-বিধান।" বিধান রায়ের সাথে সাথে বিধান রায়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং কংগ্রেস নেতা নলিনীরঞ্জন সরকারের নাম জুড়েও শুরু হয়েছিল কুৎসা। চিকিত্‍সক, স্বাধীনতা সংগ্রামী, রাজনীতিবিদ আবার মেল নার্সেরও কাজ করেছেন। কলকাতার রাস্তায় ট্যাক্সিও চালিয়েছেন।মৃত্যুর ৬২ বছর পরেও তিনি বাংলার ও ভারতবর্ষের রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক। তাঁর দেখানো পথে আজও হেঁটে চলেছে বাংলা। উত্তরপ্রদেশের গভর্নর হওয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নেহেরুকে। ৬৫ বছর বয়সে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন ডাক্তার বিধান রায়।
১ জুলাই তাঁর জন্মদিন এবং মৃত্যুদিন। এই দিনটি সারা ভারতে 'চিকিৎসক দিবস' রূপে পালিত হয়।

Read more Articles on