- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- রাজ্য সরকারি কর্মীদের অ্যাকাউন্টেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার! কী হতে চলেছে? দারুণ খবর দিল নবান্ন
রাজ্য সরকারি কর্মীদের অ্যাকাউন্টেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার! কী হতে চলেছে? দারুণ খবর দিল নবান্ন
দারুণ খবর দিল নবান্ন। রাজ্য সরকারি কর্মীদের অ্যাকাউন্ট উঠবে ফুলে ফেঁপে। কার্যত এই অ্যাকাউন্টই নাকি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার হতে চলেছে। এমনই খবর দিয়েছে নবান্ন। জানেন কী হতে চলেছে?
- FB
- TW
- Linkdin
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে। সেইমতো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, পুনরায় যদি তিনি মুখ্যমন্ত্রী হন এবং তার দল সরকারে আসে তাহলে এইরকম একটি প্রকল্প চালু করবেন।
পরবর্তীতে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় পুনরায় শাসক দল তৃণমূল সরকারে আসে এবং মুখ্যমন্ত্রী হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতেই শুরু করে দেন তার প্রতিশ্রুতি দেওয়া প্রকল্পগুলি চালু করার কাজ। সেই মতো চালু করা হয় লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প (Laksmir Bhandar)।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের সাধারণ শ্রেণীর মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা এবং তফশিলি জাতি ও উপজাতির মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে দেওয়া হত। পরে তা বাড়িয়ে ১০০০ ও ১২০০ টাকা করা হয়।
প্রশাসনিক সূত্রে জানা যাচ্ছে, এখনো পর্যন্ত এই প্রকল্পের আওতায় ১ কোটি ৯৮ লক্ষ ৩৭ হাজার ৩১ মহিলা সুবিধা পান। নতুন করে এই প্রকল্পের আওতায় আরও ৯ লক্ষ মহিলা যুক্ত হচ্ছেন।
এদিকে এবার বলা হচ্ছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের অ্যাকাউন্টই নাকি হতে চলেছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার!
তাহলে কী এবার সরকারি কর্মীরাও লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পেতে চলেছেন। ব্যাপারটা কী, কী হতে চলেছে।
আসলে ফের বেড়েছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন! বলা হচ্ছে ডিসেম্বরে এক সঙ্গে ঢুকবে তিন মাসের টাকা।
কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ্য ভাতার দাবিতে বহুদিন ধরেই আন্দোলন চালাচ্ছিলেন রাজ্য় সরকারি কর্মচারীরা। এবার সেই আন্দোলনের জেরে টাকা বাড়াল রাজ্য সরকার।
সম্প্রতি ৩ শতাংশ ভাতা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এবার কেন্দ্রের মতোই মহার্ঘ্য ভাতা বাড়াল রাজ্য সরকার।
এবার কেন্দ্রের মতোই ৩ শতাংশ ডিএ বাড়াল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্য সরকারি কর্মীদের মনে খুশির আমেজ।
পাশাপাশি বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ারও কথা হয়েছে। তবে এরিয়ারের টাকায় কিছু বদল এসেছে।
এবার আর চারটি কিস্তিতে বকেয়া ডিএ দেবে রাজ্য সরকার। এমনই জানানো হয়েছে নবান্নের তরফে।
তাই বলা হচ্ছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের অ্যাকাউন্ট ফুলে ফেঁপে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আকার ধারণ করছে।