- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- DA Case: সুপ্রিম কোর্টের ডিএ মামলার শুনানি নতুন বছরে! নতুন নোটিশ নিয়ে উদ্বেগ রাজ্যের সরকরি কর্মীদের
DA Case: সুপ্রিম কোর্টের ডিএ মামলার শুনানি নতুন বছরে! নতুন নোটিশ নিয়ে উদ্বেগ রাজ্যের সরকরি কর্মীদের
- FB
- TW
- Linkdin
চলতি বছর সুরাহা নয়
চলতি বছর আর সুরাহা হওয়ার আশা নেই রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা মামলা। সুপ্রিম কোর্টে এখনও ঝুলে রয়েছে ডিএ মামলা।
সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলা
সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শেষ শুনানি হয়েছিল গত ১৫ জুলাই। তারপর যুমানা দিয়ে বয়ে গেছে যাচ্ছে অনেক জল। ডিএ মামলার সঙ্গে অন্যান্য ভাতার বিষয়ও যুক্ত হয়েছে।
রাজ্য সরকারি কর্মীরাও যুক্ত
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ডিএ মামলার যুক্ত হয়েছে রাজ্যের সরকারি কর্মীরাও।
আগামী শুনানি
সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুননি হবে নতুন বছরই। ডিএ মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী বছর ৭ জানুয়ারি।
সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ঋষিকেশ রায় এবং বিচারপতি এস ভাট্টির বেঞ্চে এই বেঞ্চে উঠবে এই মামলা। পঞ্চম বেতন কমিশনের আওতায় পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ মামলার শুনানি হবে।
সুপ্রিম কোর্টের নতুন সার্কুলার
শনিবার সুপ্রিম কোর্টের তরফে একটি নয়া সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে। সেটা কি বাংলার সরকারি কর্মচারীদের উপর কোনো প্রভাব ফেলতে পারে? তাই নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।
রাজ্যের সরকারি কর্মীদের মত
রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠনের নেতা কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, 'মঙ্গলবার, বুধবার এবং বৃহস্পতিবার কোনও রেগুলার ম্যাটার থাকবে না। শুধুমাত্র আফটার নোটিশ ম্যাটার থাকবে। মিসলেনিয়ার কেস বা রেগুলার কেস যদি স্পেশাল বেঞ্চে থাকে বা পার্ট হার্ড হয়, তাহলে দ্বিতীয় ভাগে শুনানি হবে।'
রাজ্যের সরকারি কর্মীদের মত
'সুপ্রিম কোর্টে যে ডিএ মামলা চলছে, তা আফটার নোটিশ ম্যাটার। পরের শুনানি মঙ্গলবার হওয়ায় পার্ট হার্ড ম্যাটার এবং স্পেশাল বেঞ্চ দ্বিতীয়ার্ধেই হবে। রেগুলার ম্যাটার নেই । তাই ডিএ মামলার শুনানি ট্রান্সফার পিটিশন এবং বেল ম্যাটারের পরেই হবে অথবা টপ অফ দ্য লিস্টে থাকছে।'
২০২২ থেকে চলছে
২০২২ সাল থেকেই সুপ্রিম কোর্টে চলছে ডিএ মামলার শুনানি। চলতি বছর মাত্র দুই দিন এই মামলার শুনানি হয়েছে।
হাইকোর্টে জয় পেয়েও সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা
হাইকোর্টে ডিএ মামলাকারীরা জয় পেয়েছিল। গত ২০২২ সালের ২০ মে হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল যে তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। এরপরই রাজ্য সরকার স্পেশাল লিভ পিটিশন দায়ের করে সুপ্রিম কোর্টে। সেখানেই বড় ধাক্কা ডিএ মামলায়।