- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- 7th Pay Commission in Bengal: ১ জানুয়ারি থেকে বাংলার কর্মীদের জন্য চালু হয়ে যাচ্ছে ৭ম পে কমিশন? বিরাট আপডেট
7th Pay Commission in Bengal: ১ জানুয়ারি থেকে বাংলার কর্মীদের জন্য চালু হয়ে যাচ্ছে ৭ম পে কমিশন? বিরাট আপডেট
২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সপ্তম বেতন কমিশন চালু হয়ে যাচ্ছে! মিলল বিরাট আপডেট! এটা ঠিক যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে এখন জল্পনা তুঙ্গে। সপ্তম বেতন কমিশন কবে চালু হবে, তা নিয়ে এখন মুখ খুলছে না রাজ্য সরকার। তবে আপডেট জেনে নিন।

কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই অষ্টম বেতন কমিশন গঠনের ঘোষণা করে দিয়েছে।
কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে এখন জল্পনা তুঙ্গে।
এদিকে, বাংলায় ডিএ বিতর্ক যেন থামার নামই নিচ্ছে না। পঞ্চম বেতন পে কমিশনের আওতায় এখনো অবধি ২৫ শতাংশ বকেয়া টাকা মেটাতে পারেনি পশ্চিমবঙ্গ সরকার।
সুপ্রিম কোর্টে আগামী বেশকিছু মাসের জন্য সময় চেয়ে নিয়েছে সরকার। এসবের মাঝেই এবার সপ্তম বেতন পে কমিশন (7th Pay Commission) লাগু করার বিষয়ে সুর চড়ছে।
শুনে চমকে গেলেন তো? কিন্তু এটাই সত্যি। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে সপ্তম বেতন পে কমিশনের আওতায় সকলকে বেতন দেওয়ার দাবি উঠছে।
পশ্চিমবঙ্গে এবার সপ্তম বেতন পে কমিশন লাগুর দাবি
ইতিমধ্যে পঞ্চম ও ষষ্ঠ বেতন পে কমিশন নিয়ে চাপে রয়েছে সরকার। এসবের মাঝেই ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সপ্তম বেতন পে কমিশন কার্যকর করার দাবি জানালেন সরকারি কর্মীরা।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব এবং অর্থসচিবকে যে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে, তাতেই এমন দাবি করেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গে ষষ্ঠ বেতন কমিশন কার্যকর হয়েছে ২০২০ সাল থেকে। ষষ্ঠ বেতন পে কমিশন লাগু হয়েছে। তবে বকেয়া টাকা ঘিরে দোটানা সে আগেও ছিল এখনও আছে।
এহেন পরিস্থিতিতে সপ্তম বেতন পে কমিশন নিয়ে কোনও আর্থিক ক্ষতির না সম্মুখীন হতে হয় সেজন্য রাজ্য সরকারি কর্মীরা নতুনভাবে আবেদন জানিয়েছেন।
সরকারি কর্মীরা নতুন এক আশঙ্কা করছেন। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে বলা হয়েছে, ‘অবিলম্বে সপ্তম বেতন কমিশন গঠন করা না হলে আবারও বহু বছরের মতো দেরিতে বেতন সংশোধন হবে – যার আর্থিক ক্ষতি ভোগ করতে হবে লক্ষাধিক কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারকে।
‘২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই (সপ্তম) কমিশনের পূর্ণাঙ্গ বা অন্তর্বর্তী রিপোর্ট জমা দিতে হবে। কোনওরকম বিলম্ব ছাড়াই সুপারিশ কার্যকর করতে হবে। যদি (সপ্তম বেতন কমিশনের) রিপোর্ট প্রকাশ করতে দেরি হয়, তাহলে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে মূল বেতনের ন্যূনতম ৫০ শতাংশ হারে ইন্টেরিম রিলিফ (আইআর) প্রদান করতে হবে।’

