Amit Shah News -

মুসলিমদের প্রার্থী করার ক্ষেত্রে কংগ্রেসের বিজেপির চেয়ে ভাল রেকর্ড রয়েছে, তবে জনসংখ্যা অনুযায়ী তাদের টিকিট দেওয়ার ক্ষেত্রেও কিছুটা বৈষম্য হয়েছে। ১৯৮০ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে, কংগ্রেস মোট ৭০ জন মুসলিম নেতাকে প্রার্থী করেছিল এবং তাদের মধ্যে ৪২ জন জিতেছিল।

নভেম্বর মাসের শুরুতেই বাংলায় আসছেন দলের প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ। একই মাসের শেষে আসছেন দলের প্রধান মুখ নরেন্দ্র মোদী। আর, এই দুই উপস্থিতিতেই বড়সড় ভূমিকা নিতে চলেছেন তাঁদের অন্যতম কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী, তথা, রাজ্যের প্রধান দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

হরিয়ানার সুরজকুণ্ডে হচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ডাকা এই বৈঠক। বৈঠকের নাম দেওয়া হয়েছে 'চিন্তন শিবির' । বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন অমিত শাহ ও কেন্দ্রের পদস্থ আধিকারিকরা। সেখানে অনুপস্থিত থাকছেন মমতা।

আগামী ৫ নভেম্বর নবান্নে ইস্টার্ন জোনাল কাউন্সিলের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক। বৈঠকে মুখোমুখি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। উপস্থিত থাকবেন আরও চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও।

দলের যদি অন্য প্রার্থীদের ওপর বিজয়ী হওয়ার সামর্থ্য থাকে, তাহলে দল তিন থেকে চারবার নির্বাচিত প্রার্থীদের টিকিট দিতে পারে। রাজ্যে ১৮২টি বিধানসভা আসন রয়েছে। ২০১৭ বিধানসভা নির্বাচনে, বিজেপি ৯৯টি আসন জিতেছিল।

দেশের প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাও সাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও এই উপলক্ষে সমস্ত দেশবাসীকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

সন্ত্রাসবাদ দমনে ইন্টারপোলের সভায় নিজের মতামত তুলে ধরেন অমিত শাহ। সেই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে ঐক্য়বদ্ধ হয়ে কাজ করার পরামর্শ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর।

১৮ থেকে ২১ অক্টোবর ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে, প্রধানমন্ত্রী মোদী এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। একই সঙ্গে সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসা প্রতিনিধিদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন দেশের তদন্ত ব্যুরোর প্রধান, পুলিশ আধিকারিক এবং অন্যান্যরা।

গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের সামনের সারিতে রয়েছেন মোদী-শাহ জুটি। তৈরি হয়েছে নির্বাচনী রণকৌশল। তবে নির্বাচনী রণকৌশলও তৈরি করছেন নরেন্দ্র মোদী।

এক বর্ণময় অধ্যায়ের মধ্য দিয়ে এগিয়েছিল মুলায়মের রাজনৈতিক পথচলা। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরীর সাংসদ। তাঁর হাত ধরেই বদল এসেছিল হৃদয়পুরের রাজনৈতিক সমীকরণে। ভারতীয় রাজনীতির সেই বর্ণময় অধ্যায়ের অবসান ঘটল মুলায়মের প্রয়াণের সঙ্গেই।