বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ISRO-র সাহায্য নেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় সেদিনই। রাজ্যপাল ইসরোর প্রতিনিধি দলকে ক্যাম্পাস ঘুরে দেখার অনুরোধ করেন।
মঙ্গলবার সকালে অবশেষে ফেসবুক পোস্টে যাবতীয় প্রমাণ-সহ সাফাই দিলেন অরিত্র। এই প্রসঙ্গে ফেসবুকে একটি দীর্ঘ পোস্ট করেন তিনি। যাদবপুরের ঘটনার সঙ্গে কোনও ভাবেই জড়িত নন বলেও দাবি করেন তিনি।
দবপুরেরই ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক অমিতাভ দত্তর হাতে অস্থায়ী উপাচার্যের ভার দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। গত ৪ অগাস্ট তিনিই অমিতাভ দত্তকে ইস্তফা দিতে বলেন।
যাদবপুরকাণ্ডে ফের ডিন অফ স্টুডেন্টকে তলব করবে লালবাজার। ইতিমধ্যেই নথি চেয়ে পাঠিয়েছে পুলিশ। উল্লেখ্য বুধবার তলব পেয়েও গরহাজির ছিলেন তিনি।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত পড়ুয়ার মৃত্যুতে উঠে আসছে র্যাগিং-এর তত্ত্ব। এই ঘটনার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছেন নেটিজেনরা। ঘটনার তীব্র অভিঘাত এসে পড়ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের উপর।
আগামী ১৭ অগাস্ট কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হতে চলেছে বলেও জানানো হয়েছে এসএফআই-এর তরফ থেকে।
আগামীকালই মৃত ছাত্রের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে নদিয়া জেলার বগুলায় যাবে তৃণমূলের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল।
র্যাগিং-এর কারণে পড়ুয়ামৃত্যুর ঘটনার তদন্তের রিপোর্ট তলব করেছিল ইউজিসি। সেই মতই গত রবিবার কর্তৃপক্ষের তরফে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছিল ইউজিসিকে।
মৃত্যুকালে নিহত ছাত্রের বয়স হয়েছিল ১৭ বছর ৯ মাস ৯ দিন। অর্থাৎ, ১৮ বছর সম্পূর্ণ না হওয়ার দরুন তিনি অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন। সেই কারণেই তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় এবার পকসো ধারা যোগ হতে পারে।
আগামী ২৩ জুনের মধ্যে জমা দিতে হবে আবেদন পত্র। প্রতিটি বিভাগেই প্রবেশিকা পরীক্ষার দ্বারা ভর্তি হতে পারবেন পড়ুয়ারা।