ধ্যানমন্ত্র অনুসারে দেবী চতুর্ভুজা, লোলজ্বিভা, এলোকেশী। তবে, কালী মানে শুধু একটি রূপ নয়। দেবীর আরও একাধিক রূপ আছে। আজ রইল মা কালীর তিন রূপের কথা। এই তিন রূপে পুজিত হন মা।
রইল সাতটি জিনিসের কথা। কালীপুজোর দিন ভুলেও করবেন না এই কয়টি কাজ, দেখা দেবে আর্থিক অনটন।
দীপাবলির দিনে গৃহীত এই নিয়মগুলিতে মা লক্ষ্মী খুব খুশি হন এবং বাড়িতে আশীর্বাদ নিয়ে আসেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক দীপাবলির কোন কোন কাজে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের তথ্য থেকে শুরু করে শাস্ত্রে বর্ণিত চেহারা, সর্বত্র কালো গাঢ় কালো অন্ধকারের সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন কেন?
মা কালীর প্রিয় ফুলগুলির মধ্যে অন্যতম হল জবাফুল। বিশেষ করে লাল জবা ফুল। এই ফুল ছাড়া মায়ের পুজো অনেকটা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
কালীর আভরণের মুণ্ডমালা প্রথমত ও প্রধানত কৈবল্যের প্রতীক, সমস্ত জাগতিক মোহজাল ছিন্ন করে তাঁর হাতের খড়্গ, তারই ফলাফল হল এই মুণ্ডমালা।
মা কালী কেন বস্ত্রহীনা? কেন স্বামী শিবের বুকে পা দেওয়ার পর বেরিয়ে এসেছিল তাঁর জিভ? জেনে নিন দার্শনিক কারণ।
দেবী দুর্গারই একটি রূপ।‘কাল’ শব্দের দুটি অর্থ রয়েছে: ‘নির্ধারিত সময়’ ও ‘মৃত্যু’। প্রকৃত অর্থে কাল অর্থাৎ সময় কে কলন যার অর্থ রচনা করেন তিনিই কালী।
জ্যৈষ্ঠ মাসে ফলহারিণী কালীপুজো বিশেষ জনপ্রিয়। অনেক জায়গায় প্রতি অমাবস্যা এবং প্রতি মঙ্গলবার ও শনিবারে কালীপুজো হয়ে থাকে। তবে ফলহারিণী কালীপুজোয় মা কালীর পুজো করলে সকল দুঃখ ও দুর্দশা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া আধ্যাত্মিক শক্তিও লাভ হয়।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা রণচণ্ডী রূপিণীর এই রূপ দেখে স্বভাবতই প্রচণ্ড রেগে গিয়েছেন হিন্দু ধর্মের মানুষরা।