শুক্রবার বিকেলে অচৈতন্য হয়ে পড়েন মদন মিত্র। সেই সময়ই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। রক্তে হিমোগ্লোবিন কম থাকার পাশাপাশি কিছুটা অসংলগ্নতাও ছিল।
SSKM হাসপাতালে উডবার্ন ওয়ার্ডে ভর্তি করানোর হয়েছিল তৃণমূল বিধায়ককে। কিন্তু, সেখানে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে থাকাকালীনই অবনতি হতে শুরু করে তাঁর স্বাস্থ্যের।
দেরি না করে তাড়াতাড়ি তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে বলেন চিকিৎসকরা। সোমবার রাতেই SSKM হাসপাতালের উডবার্ন ব্লকে ভর্তি করানো হয় মদন মিত্রকে।
ছবির মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন মদর মিত্র, ঋক, দেবযানী চট্টোপাধ্যায়, রাজনন্দিনী পাল, খরাজ মুখোপাধ্যায়, লাবণী সরকরা, দ্রোণ মুখোপাধ্যায়, কৌশিক ভট্টাচার্য, তপতি মুন্সী, বুদ্ধদেব ভট্টাতার্য, মৃন্ময় দাস সব আরও অনেকে।
স্থানীয় ঠিকাদাররা টাকা দিয়ে তৃণমূলের কর্মীদের অপরাধী তৈরি করছে বলে অভিযোগ তোলেন মদন মিত্র। তাঁর দাবি, এই প্রসঙ্গে স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেও কোনও সুরাহা পাওয়া যায়নি।
অশান্ত ভাঙড়ে গিয়ে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের রোষে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁকে আক্রমণ করতে গিয়ে মাত্রা ছাড়িয়েছেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র।
মঙ্গলবার সকালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে মৃত্যু হয় শুভদীপের। এই খবর পাওয়া মাত্রই সব কাজ ফেলে পুলিশের মর্গে পৌঁছলেন তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র।
দুর্ঘটনায় শুভদীপের ডাক দিকের একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। ডান পা, ডান চোখ, ডান ফুসফুস মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
রাজনীতির ময়দান ছেড়ে একেবারে সন্ন্যাস নিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন বঙ্গ রাজনীতির ‘কালারফুল বয়’।
বাম আমলে এসএসকেএম-এ মদনই ছিলেন শেষ কথা। তৃণমূল আমলেও বজায় ছিল সেই প্রতিপত্তি।