ফ্রান্সের সেনাবাহিনী দ্বারা উপস্থাপিত বিশেষ ঐতিহ্যশালী প্যারেড প্রত্যক্ষ করবেন এবং এই উপস্থাপনার পর রাষ্ট্রপতি ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ-র সাথে ভারতীয় কন্টিনজেন্টের সাথেও সাক্ষাত করবেন নরেন্দ্র মোদী।
গোটা গোটা অক্ষরে লেখা ‘মোদী নরেন্দ্র’। সেই নামই আজ সারা পৃথিবী জুড়ে ভারতের প্রধান নেতা হিসেবে খ্যাত হয়ে উঠেছে।
ফ্রান্স সফরে ভীষণ ব্যস্ত সূচী প্রধানমন্ত্রী মোদীর। আজ থেকেই রয়েছে একাধিক কর্মসূচি।
প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের বিআরএস এবং কংগ্রেস পার্টি। তেলেঙ্গানা সরকারের একাধিক পদক্ষেপ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
৭ জুলাই উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখান থেকেই তিনি গোরখপুর-লখনউ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং যোধপুর-সবরমতি বন্দে ভারতের যাত্রার সূচনা করবেন।
তাঁর জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে টুইট বার্তা প্রকাশ করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আশ্চর্যের ব্যাপার এটাই যে, সোমবার বেলা গড়িয়ে গেলেও সেই রহস্যময় ড্রোনটি একেবারে গায়েব, সেটির কোনও হদিশই পাননি তদন্তকারী অফিসাররা।
বন্দে ভারতের উদ্বোধন ছাড়াও শাহদোল জেলায় গিয়ে রক্তাল্পতা নির্মূল প্রকল্পও চালু করবেন নরেন্দ্র মোদী। গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে মধ্যপ্রদেশের প্রায় ৩.৫৭ কোটি ‘আয়ুষ্মান’ কার্ড বিতরণ শুরু করবেন তিনি।
আমেরিকার প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আমাদের দুটি দেশ সর্বদা একসঙ্গে কাজ করে যাবে।”
মোদীর জনপ্রিয়তা শুধু এই একটি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে নেই। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী, বা তিনি যে বিভিন্ন দেশে সফর করেন তার উপরও নির্ভরশীল নয়।