Priyanka Gandhi News -

স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতে কংগ্রেসের উত্থান-পতনের সঙ্গে বরাবরই অঙ্গাঙ্গিক ভাবে জড়িয়ে রয়েছে গান্ধী পরিবার। কিন্তু শেষ দশকের পর গোটা দেশে গেরুয়া উত্থানের হাত ধরে অনেকটাই ক্ষমতা কমেছে হাত শিবিরের।

কুমার বিশ্বাস দাবি করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন যে তিনি হয় তিনি পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হবেন নয়তো খালিস্তানি রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী।' বিষয়টি নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর মতে তিনি পৃথিবীর একজন 'মিষ্টি সন্ত্রাসবাদী।'

বুধবার প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর উপস্থিতিতে ভোট প্রচার করেছিলেন পঞ্জাবের কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী চরণজিৎ সিং চন্নি। সেই সময় চন্নি বলেছিলেন, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী পঞ্জাবের পুত্রবধূ। তিনি পঞ্জাবের বধূ। তাই দিল্লি, উত্তর প্রদেশের ও বিহারের 'ভাইয়া' কখনই এই রাজ্য শাসন করতে পারবে না। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী কিছুতেই পঞ্জাবের মানুষকে বিপথগামী হতে দেবেন না।

এদিনের নির্বাচনী প্রচারে কিছুই বলেননি প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। চরণজিৎ সিং চন্নির কথায় তিনি হেঁসেছেন। আর হাততালি দিয়েছেন। তবে চরণজিৎ সিং চন্নির এই মন্তব্যের জেরে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে কংগ্রেস ও কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে।

সন্ত রবিদাস দলিত ছিলেন। তিনি পঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা ও রাজস্থানে যথেষ্ট জনপ্রিয়। লিঙ্গ বৈষম্য, বর্ণবৈষম্য দূর করতে প্রচার করেছিলেন তিনি। বিভাজন নীতির তীব্র সমালোচক ছিলেন সন্ত রবিদাস। তবে বর্তমান ভোটের রাজ্যে সন্ত রবিদাস নতুন করে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছেন ভারতীয় রাজনীতিতে।

সংবাদসংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাতকারে যোগী বলেন উত্তরাখণ্ডের ভোটাররা যেন 'বেকার' কংগ্রেসকে ভোট না দেন। কংগ্রেসকে ভোট দেওয়ার অর্থ ভোট নষ্ট করা।

রেণুকাচার্যের দাবি বিকিনি শব্দের ব্যবহারই বলে দেয় প্রিয়াঙ্কা কোন মানসিকতা থেকে বক্তব্য রেখেছেন। কলেজে পড়া যে কোন মেয়ের সর্বাঙ্গ ঢেকে পোশাক পরা উচিত।

কর্ণাটক হিজাব বিতর্ক (Karnataka Hijab Row) নিয়ে মহিলাদের অধিকারের কথা বলেছিলেন কংগ্রেস (Congress) নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র (Priyanka Gandhi Vadra)। পাল্টা জবাব দিলেন বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla)।

অভিবাসী শ্রমিকদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সময় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ট্রেন বাসের মত গণপরিবহন ব্যবস্থা। তাদের বাড়ি ফেরার উপায় ছিল না।

কংগ্রেস এখনও পর্যন্ত ২৫৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৪৭ জন প্রার্থী মুসলিম। ১২৫ প্রার্থীর প্রথম তালিকায় ২০ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে টিকিট পেয়েছেন।