স্কুলের প্রধান করণিক করোনা পজিটিভ, স্কুল চলাকালীন এল রিপোর্ট। তড়িঘড়ি চিকিৎসার জন্য পাঠানো হল মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
এবার থেকে আর সপ্তাহের প্রতিদিন স্কুল হবে না। বার ভাগ করে ক্লাস করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে। রবিবার এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে তারা। এখন থেকে ক্লাস হবে জোড়-বিজোড় নিয়মে।
উত্তর দিনাজপুর জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক নিতাইচন্দ্র দাস জানিয়েছেন, শহর অঞ্চলে অধিকাংশ স্কুলেই উপস্থিতির হার প্রায় ১০০ শতাংশ। কিন্তু স্কুলছুলের সমস্যা বেশি দেখা দিয়েছে গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলির জন্য।
দীর্ঘ দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে স্কুলের অভ্যাস না থাকায় অনলাইন ক্লাসের সৌজন্যে বছরের বেশি সময় কিশোর-কিশোরী পড়ুয়ারা মোবাইলে বুঁদ হয়েছিল। স্কুলে এসেও সেই বদঅভ্যাস কিছুতেই কাটিয়ে উঠতে পাড়ছে না তারা।
বৃহস্পতিবার স্কুল খোলার তৃতীয় দিনে এবার মহাদেবী বিড়লা শিশু বিহারে বিক্ষোভ। প্রাপ্য় বকেয়া টাকার দাবিতে এবার জিডি বিড়লার পর মহাদেবী বিড়লা শিশু বিহার স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষা কর্মীরা।
জামালপুর স্কুলের গেটে আনন্দ ফুলের মালা দিয়ে পড়ুয়াদের স্বাগত জানানো হয় বলে দেখা যায়। উচ্ছ্বাসের ছবি ধরা পড়েছে জেলার অন্যান্য স্কুলগুলিতেও। খুশি শিক্ষক থেকে অশিক্ষক কর্মচারী সকলেই।
নতুন করে স্কুল খোলার দিনেই বিক্ষোভ দক্ষিণ কলকাতার জিডি বিড়লায়। অভিযোগ, দীর্ঘ দেড় বছরে করোনা পরিস্থিতিতে চলে গিয়েছে চাকরি, অথচ কেউই তাঁরা পাননি প্রাপ্য় বকেয়া টাকাও।
তবে স্কুল খুললেও আপাতত খেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান স্থগিত থাকবে বলে জানা গিয়েছে। শিক্ষকদের উপস্থিতিতে ক্লাসে প্রার্থনা হবে। পাশাপাশি স্কুল-কলেজ বা বিশ্ব বিদ্যালয়ের কোনও পড়ুয়াই এখন কোনও গয়না পরে যেতে পারবে না।
শিশু দিবসে নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত ওড়িশা সরকারের। এদিন ওড়িশায় ১৩৮টি নয়া স্কুলের উদ্বোধন করেছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। স্কুল রূপান্তর প্রকল্পের আওতায় এই নতুন স্কুল গুলির উদ্বোধন করা হয়েছে বলেই জানা গেছে।
১৮৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত বাঁকুড়া জেলা স্কুল আজ পশ্চিমবঙ্গের সরকারি স্কুলগুলির মধ্যে এক নক্ষত্র স্বরূপ। ১৮১ বছরের ঐতিহ্য বহন এই স্কুল আজও তার লক্ষ্যে অটুট।