Suvendu Adhikari News -

বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য কলকাতায় এসেছিলেন বিজেপি বিধায়ক। কিন্তু, আর ফিরে যাওয়া হল না তাঁর নিজের এলাকায়।

শুভেন্দু অধিকারী থেকে শুরু করে দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার এবং অমিতাভ চক্রবর্তীও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের এই বৈঠকে।

একই দিনে দিল্লিতে পৌঁছচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুকান্ত মজুমদার ও শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার রাজধানীর ময়দান থেকে বঙ্গ রাজনীতিতে জোরালো আলোড়নের সম্ভাবনা।

পাঁচলায় ভোটের পর থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মীরা সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন শুভেন্দু। তিনি নিজে পাঁচলায় গিয়েছিলেন বলেও জানিয়েছেন।

বিরোধী জোটকে কড়াভাষায় আক্রামণ শুভেন্দু অধিকারীর। টুইট করে বার্তা দিলেন বিজেপি নেতা।

শুভেন্দু বলেন, কোচবিহার আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া এই জেলা পরিষদগুলি বিজেপি দখল করত। সঠিকভাবে ভোট হয়নি বলেও দাবি তাঁর।

পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা হানাহানির কবলে পড়ে প্রাণ সংশয়ে ভুগছিলেন বহু বিজেপি নেতাকর্মী। তাঁদেরকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে অসমে আশ্রয় দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

শুভেন্দু অধিকারী বলেন, গণনার দিনও ডায়মন্ড হারবার মডেল পুরোদমে চলছে। তৃণমূলের গুন্ডারা বিরোধী এজেন্ট ও প্রার্থীদের বাধা দিয়ে ভোট লুট করতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছে।

ভূমিপুত্রের গড় এখন রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলের কংগ্রেসের কাছে এক দুর্ভেদ্য চক্রব্যুহ। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটে সেই ব্যুহের অন্দরে পদ্মফুলের ভিড়ে ঘাসফুল ফোটে কিনা, সেই দিকেই নজর রেখেছে সারা বাংলা।

হাতে গোনা কয়েকটি জায়গায় অশান্তির খবর হয়েছে বলে দাবি তাঁর এবং সেইসমস্ত জায়গায় তৃণমূলের কর্মীদের ওপরেই টার্গেট করে আক্রমণ চালানো হয়েছে বলে একযোগে বিজেপি, সিপিআইএম এবং কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন কুণাল ঘোষ।