অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সফলতম দল ভারত। এই টুর্নামেন্ট থেকেই উঠে এসেছেন যুবরাজ সিং, মহম্মদ কাইফ, বিরাট কোহলির মতো তারকা ক্রিকেটাররা। ভারতীয় ক্রিকেটের নতুন প্রজন্মও তৈরি হচ্ছে।
ভারতের মাটিতে যে কোনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ ঘিরেই দর্শকদের প্রবল আগ্রহ দেখা যায়। এবারের ওডিআই বিশ্বকাপেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। সফলভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে পেরেছে বিসিসিআই ও আইসিসি।
ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের হারের পর শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো রাজনীতিবিদরা ভারতের হারের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে দায়ী করছেন।
২০১১ সালে ওডিআই বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন অফস্পিনার হরভজন সিং। ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতের হার দেখে হতাশ এই প্রাক্তন ক্রিকেটার।
১২ বছর পর ফের ওডিআই বিশ্বকাপ জয়ের খুব কাছাকাছি পৌঁছলেও, খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে ভারতীয় দলকে। তবে বিশ্বকাপ ফাইনালে হার অগৌরবের নয়। এই টুর্নামেন্টে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়েছে ভারত।
ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনাল শেষ হওয়ার ২৪ ঘণ্টা পরেও এই ম্যাচ নিয়ে আলোচনা অব্যাহত। ক্রিকেটারদের পাশাপাশি ক্রিকেটপ্রেমীরাও বিশ্বকাপ ফাইনালের আবেশ কাটিয়ে উঠতে পারছেন না।
ভারতীয় দল ওডিআই বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও, যে পারফরম্যান্স দেখিয়েছে তাতে ক্রিকেটপ্রেমীরা মুগ্ধ। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের পরেও সমালোচনা শোনা যাচ্ছে না।
এবারের ওডিআই বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও, সবচেয়ে ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে ভারতীয় দলই। সারা টুর্নামেন্টে মাত্র একটি ম্যাচেই হেরে গিয়েছে ভারত।
বাংলাদেশে ভারত-বিরোধিতা নতুন কিছু নয়। সবক্ষেত্রেই ভারতের প্রতি বিদ্বেষ দেখা যায়। তবে গত এক দশকে ক্রিকেট নিয়ে বাংলাদেশের ভারত-বিরোধিতা চরমে পৌঁছে গিয়েছে।
২০২২ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম ফর্ম্যাটে ভারতীয় দল নতুন করে সাজানো হয়েছে। এবার ওডিআই বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর ৫০ ওভারের ফর্ম্যাটেও ভারতীয় দলে একাধিক বদল দেখা যেতে পারে।