ফের শিরনামে সন্দেশখালি। এবার সন্দেশখালি থকে উদ্ধার হল ব্যপক অস্ত্র ও বিস্ফোরক।
সূত্রের খবর ২১ জুলাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে পুলিশ লেখা একটি গাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেং এক ব্যাক্তি।
দুই সেনাকর্মীকে দেখতে পেয়ে খালি হাতেই তাঁদের পেছনে ধাওয়া করেন এক মহিলা সহ বেশ কয়েকজন গ্রাম্য মানুষ। বাংলাদেশের রক্ষীরা একেবারে সীমান্ত পার না করা পর্যন্ত তাঁরা তাড়া লাগাতে থাকেন।
বুধবার ভূকৈলাস রোড-সহ মোট ১৭টি জায়গায় তল্লাশি চালায় এনআইএ। চারটি বাড়ি থেকে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়। গোয়েন্দাদের অনুমান এই ৩৫ লক্ষ টাকা হিংসার কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল।
দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের তৎপরতায় পুলিশের জালে ধরা পড়লো লরেন্স বিষ্ণোই এবং জিতেন্দর গোগির গ্যাং এর দুই সক্রিয় সদস্য রাজেশ ও অঙ্কিত। অস্ত্র আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের ।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরেই পুলিশি অভিযান। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার ১ জন। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানা তালসুর এলাকায়।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরেই পুলিশি অভিযান।রাজ্যের একাধিক জেলায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ দুষ্কৃতিরা ধরা পড়ল।
ধৃতদের কাছ থেকে ৪ টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৩৬রাউন্ড গুলি, ৫০০গ্রাম সোনা, দেড় কিলো রুপা ও প্রায় দেড় লাখ টাকা নগদ উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই ঘটনায় ব্যাপাক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়।
তল্লাশি চালিয়ে রাইফেল, ২০টি কার্তুজ , ২০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার, নিষিদ্ধ সিরাপের ১৩৮টি বোতল উদ্ধার করেছে ভারতীয় সেনা জওয়ানরা।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা এই চার দুষ্কৃতিই আন্তঃরাজ্য লরি পাচার চক্রের সাথে যুক্ত। তাদের আরও বড় কোও চক্রের সঙ্গে যুক্ত বলে পুলিশের অনুমান। জাতীয় সড়ক থেকে চলমান লরি হাইজ্যাক করাই মূলত এই দলের টার্গেট। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বাঁকুড়া জেলা পুলিশের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা।