আনোয়ার আলি, তুমি আসলে কার? এ যেন কার্যত দড়ি টানাটানি চলছে। বৃহস্পতিবারই জানা যায় যে, ইস্টবেঙ্গলে (East Bengal) ইতিমধ্যেই সই করে দিয়েছেন আনোয়ার আলি ((Anwar Ali)। কিন্তু তাও যেন নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না অনেকেই। বাস্তবে পরিস্থিতি সত্যিই জটিল।
নতুন মরসুমের শুরুতেই পরপর কলকাতা ডার্বি হতে চলেছে। ফলে কলকাতার ফুটবলপ্রেমীরা উত্তেজনায় ফুটছেন। ডুরান্ড কাপ শুরু হওয়ার লক্ষ্যে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, মহামেডান স্পোর্টিংয়ের সমর্থকরা।
আইএসএল-এ গত কয়েক মরসুমে দলবদলের সময়ই পিছিয়ে পড়ছিল ইস্টবেঙ্গল। এর ফলে দলের পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছিল না। সেই কারণে এবার ভালো দল গড়ার দিকে মন দিয়েছে লাল--হলুদ ম্যানেজমেন্ট।
ইস্টবেঙ্গলের সিনিয়র দল চলতি মরসুমে এখনও পর্যন্ত কোনও ম্যাচ খেলেনি। তবে কলকাতা লিগে ২ ম্যাচ খেলে ফেলল রিজার্ভ দল। ২ ম্যাচেই জয় পেলেন সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়রা।
এবারের মরসুমের শুরুটা দারুণভাবে করেছে ইস্টবেঙ্গলের রিজার্ভ দল। কলকাতা লিগে ভালো পারফরম্যান্স ধরে রাখাই বিনো জর্জের প্রশিক্ষণাধীন দলের লক্ষ্য।
রাজ্য ও জাতীয় স্তরে পুরুষদের ফুটবলের পাশাপাশি মহিলাদের ফুটবলেও পেশাদার লিগ চালু হয়েছে। মহিলা ফুটবলে অনেক নতুন দল উঠে এসেছে। ইস্টবেঙ্গলও শক্তিশালী দল গড়ার চেষ্টা করছে।
কলকাতায় পা রাখলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ। সঙ্গে এলেন আরেক মিডফিল্ডারও। অন্যদিকে, মহিলা ফুটবল দল তৈরির দিকেও বিশেষ নজর দিয়েছেন লাল হলুদ কর্তারা।
নতুন মরসুমে কলকাতা লিগের ম্যাচ সবে শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে মাঠের বাইরে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের লড়াই ঘিরে উত্তেজনা বাড়তে শুরু করেছে। দুই শিবিরই উত্তেজনায় ফুটছে।
ইস্টবেঙ্গলে থেকে যাচ্ছেন মহম্মদ রাকিপ এবং নিশু কুমার। বিবৃতি দিয়ে জানাল লাল হলুদ।
এবারের আইএসএল-এ সম্পূর্ণ নতুন চেহারার ইস্টবেঙ্গল দলকে দেখা যাবে। গত কয়েক বছরের তুলনায় অনেক ভালো পারফরম্যান্স হতে পারে। দল গঠন সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে।