নতুন বছর উপলক্ষ্যে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিতে মঙ্গলদাত্রী লক্ষ্মী ও সিদ্ধিদাতা গণেশের আরাধনা করা হয়। নতুন খাতায় মঙ্গলচিহ্ন স্বস্তিক আঁকা হয়ে থাকে। তবে বাংলার এই নতুন বছরে কোন কোন রাশির ঘরের দাম্পত্য জীবন সুখে ভরে উঠবে জেনে নেওয়া যাক-
তিথি অনুসারে, এবছর ৩০ মার্চ পালিত হচ্ছে রাম নবমী। এই দিন ভক্তিভরে শ্রী রামের পুজো করলে মুক্তি মিলবে জীবনের সকল জটিলতা থেকে।
রইল চার রাশির কথা। নানান কারণে এদের দাম্পত্য জীবনে দেখা দেয় অশান্তি। তবে, অশান্তি দূর করতে এরা কোনও উদ্যোগ নেন না। এরা দাম্পত্য জীবনে যতই অশান্তি হোক কারও থেকে সাহায্য নিতে পছন্দ করেন না। দেখে নিন তালিকা।
বিয়ের আগে কুণ্ডলীতে মঙ্গল গ্রহের অবস্থান দেখতে হবে। মঙ্গল যদি কোনও ব্যক্তির জন্মকুণ্ডলীতে আরোহ, চতুর্থ, সপ্তম, অষ্টম ও দ্বাদশ ঘরে থাকে তবে তাকে মঙ্গল দোষ বা মাঙ্গলিক দোষ বলে।
রোজগার করলেও চরম আর্থিক সংকটের মধ্যে দিন কাটছে। এই অবস্থায় জ্যোতিষশাস্ত্রে বেশ কিছু প্রতিকার রয়েছে, বিশ্বাস করা হয় নিয়মিত পালন করলে আর্থিক সংকট দূর হয়। পরিবারে সুখ আর সমৃদ্ধি আসে।
শাস্ত্রে এই দিনটির গুরুত্ব বিস্তর। পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয় উৎসব। এই দোলের দিন যেমন আনন্দ উপভোগ করবেন তেমনই দূর করুন জীবনের কোনও জটিলতা। দোলের দিন পালন করুন বিশেষ জ্যোতিষ টোটকা। দাম্পত্য অশান্তি দূর করলে পারলন করুন বিশেষ টোটকা। মিলবে উপকার।
সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য, যেখানে গোটা বছরের হিসেবটা একেবারেই আলাদা। তবে এর সঙ্গে দারুণ যোগ রয়েছে সুখী দাম্পত্যের । সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে বছরে ঠিক কতবার যৌনমিলনে লিপ্ত হলে সুখের হবে দাম্পত্য।
বাস্তুমতে এরও প্রতিকার রয়েছে। বাস্তু টিপস ফলো করলে পরিবারে অশান্তি এড়ানো যায়। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি হয়।
বিবাহিত জীবনে চলে দুই জনের পারস্পরিক বোজাপড়ায়। ভালবাসার উপর নির্ভর করে একটি সংসারের ভবিষ্যৎ। অনেক সময় দেখা যায় স্বামী স্ত্রীর কথা শোনে না।
দাম্পত্য কলহ দূর করতে একটি বিশেষ ফুলের টোটকা পালন করুন। বাড়িতে রাখুন রজনীগন্ধা ফুল। এতে সমস্ত অশান্তি দূর হবে। দেখে নিন কোন উপায় পালন করবেন রজনীগন্ধা ফুলের টোটকা।