পুণ্যার্থীদের ভিড় বাড়ছে গঙ্গাসাগরে। এই মেলা করোনার সুপার স্প্রেডার হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকমহলের। এমনকী, হাইকোর্টের নির্দেশ না মেনেই গঙ্গাসাগরে স্নান সারলেন বহু পুণ্যার্থী।
এদিন পূণ্য অর্জনের জন্য গঙ্গা স্নান এবং দান ধান করার রীতি বহু যুগ ধরে চলে আসছে। শাস্ত্র মতে, এই দিন কারও মৃত্যু হলে তিনি মোক্ষ লাভ করেন। জ্যোতিষ শাস্ত্রেও মকর সংক্রান্তির গুরুত্ব বিস্তর। জ্যোতিষ মতে টোটকা করলে উন্নতি হবে সর্বক্ষেত্রে। জ্যোতিষ শাস্ত্রে (Astrology) মকর সংক্রান্তির দিন সূর্যদেবতার পুজো করার উল্লেখ আছে।
যে কোনও দেব-দেবীর পুজোর আগে গণেশের পুজো করা হয়। যে কোনও শুভ কাজ শুরুর আগে গণেশের সংকল্প করা হয়। এমনকী, শুভ কাজে যাওয়ার আগে গণশ মন্ত্র উচ্চারণের কথা উল্লেখ আছে শাস্ত্রে। হিন্দু শাস্ত্রে, গণেশ পুজো নিয়ে রয়েছে বিশেষ কাহিনি।
শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর সুরক্ষা কামনায় মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রপাঠ শহরে। মূলত পঞ্জাবের ঘটনার পরেই কলকাতার পাশাপাশি সারাদেশ জুড়েই এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সুরক্ষা এবং সুস্বাস্থ্য কামনায় পুজো এবং হোম যজ্ঞ শুরু হয়েছে।
এই দিনে একটি প্রদীপ দান করারও খুব গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়। সফলা একাদশী অবশ্যই সেই সমস্ত ব্যক্তিদের করতে হবে যারা প্রতিটি কাজে ব্যর্থ হন এবং অনেক পরিশ্রম করার পরেও তারা তাদের কাজে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পান না।
গোয়া সফরে গিয়ে বুধবার রুদ্রেশ্বর মন্দিরে পুজো দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়। প্রার্থনা এবং আর্শীবাদ নিয়েই এদিন গোয়ার কাজ শুরু করলেন অভিষেক।
আগামী ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু গঙ্গাসাগর মেলা। তার আগে মেলা সংক্রান্ত যাবতীয় পরিকাঠামো খতিয়ে দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
পৌষ মাসে যে কোনও ধরনের শুভ কাজ বন্ধ হয়ে যায় কারণ এই মাসে সূর্য দেবতা ধনু রাশিতে অবস্থান করেন এবং পৃথিবীতে তার প্রভাব অনেকটাই কমে যায়। তবে এই মাসটি দান ও প্রার্থণার দিক থেকে খুবই উত্তম বলে মনে করা হয়। পৌষ মাসে যেমন সূর্যদেবের পূজা করা হয়, তেমনি ভগবান বিষ্ণুর পূজারও বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
ইউনেস্কোর হেরিটেজের তালিকায় কলকাতার দুর্গাপুজো। আর এবার সেই আনন্দে সেলিব্রেশনে পরিকল্পনা নিয়েছে শহরের পুজো উদ্যোক্তরা।
কিন্তু শুধু উপাসনা করেই নয়, গুণে প্রসন্ন হয়েও সম্পদের দেবী তার কৃপা বর্ষণ করেন । আসুন জেনে নিই, কার ঘরে মা লক্ষ্মী বাস করবেন।