প্রতিবারের ঐতিহ্য এবং রীতিকে বজায় রেখে মুদিয়ালি ক্লাব নবমীর সকালে তাদের কুমারী পূজো আয়োজন করেছে। এবং সব করোনা বিধিনিষেধ মেনেই এই কুমারী পুজো হচ্ছে।

১৮২৫ সালের শতাব্দী প্রাচীন অভিনব 'বাইশ পুতুলের দুর্গা পুজো' এর টানে  ভিন রাজ্য থেকে আসছেন  দর্শনার্থীরা। ধুলিয়ানের সেই জমিদার বাড়ির দুর্গাপুজো ৩০০ বছরের অধিক এই পূজাকে ঘিরে উন্মাদনা আর উদ্দীপনা রয়েছে চরমে, এলাকাবাসীর কাছে এই জমিদার বাড়ির দুর্গা পূজা  ‘বাইশ পুতুলের পুজো’ বলেই পরিচিত।  

তবে পুজো উদ্বোধনের সময় সাবিনা ইয়াসমিনের পাশাপাশি অন্য নেতা-নেত্রী ও প্রশাসনিক কর্তাদের মুখেও মাস্কের দেখা পাওয়া যায়নি। যদিও এর মধ্যে শুধুমাত্র হরিশ্চন্দ্রপুরের বিধায়ক তজমুল হোসেনের মুখেই মাস্কের দেখা মিলেছে। আর এ নিয়েই একাধিক প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিজেপি ও স্থানীয় বাসিন্দারা। 

চিকাগো থেকে স্বামীজী ভারতে ফিরেছেন। বেশ কয়েক বছর কেটে গিয়েছে। স্বামীজী একদিন বসে আছেন বেলুড় মঠে গঙ্গার তীরে। শীতের বিকেল। স্বামীজীর পাশে এসে বসলেন নিবেদিতা।

বেলুড় মঠে দুর্গাপুজোর মহা অষ্টমীর সঙ্গেই জড়িত কুমারী পুজো। স্বামী বিবেকানন্দ বেলুড় মঠে এই কুমারী পুজো প্রথম চালু করেন। এরপর থেকে প্রতিবছর দুর্গাপুজোয় অষ্টমীতে বেলুড় মঠে কুমারী পুজো হয়ে আসছে।  চলতি বছরে ও এই প্রথার অন্যথা হয় নি। নিয়ম মেনেই হল কুমারী পুজো। নেই কেবল ভক্তের সমাগম। 
 

ইয়ং বয়েজ ক্লাবের পুজোর থিম হল 'দূর্গা-করোনা ধ্বংসকারী'। মধ্য কলকাতার প্রথম সারির পুজোগুলির মধ্যে এটিও একটি। 

 সপ্তমীর ভোর থেকেই  শুরু হয়ে গিয়েছে বাংলার ঘাটে ঘাটে নবপত্রিকা স্নান ।  মঙ্গলবার ভোর পৌনে পাঁচটা নাগাদ নবপত্রিকা স্নানের মধ্য দিয়েই শুরু হয়েছে পুজো বেলুড় মঠেও, এদিন নিয়ম মেনেই কলাবউ এর উপর ছাতা ধরে গঙ্গার ঘাটে নিয়ে গেলেন মহারাজরা।  

ষষ্ঠীর ঢাঁকে কাঠি পড়া মানেই উৎসবের সূচনা। পুজো আসছে পুজো আসছে- এই প্রতীক্ষার অবসান। কিন্তু উৎসবের সূচনা মানেই পুজো শেষ। হাতে আর মাত্র চার দিন। আবারও শুরু এক বছরের প্রতীক্ষা। আপনি যাতে ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে যেতে পারেন তার জন্য আগামী বছরের পুজোর সূচি দিয়ে দিলান। 

১৯৩০ সালে দুর্গাপুজোর আগে নতুন গানগুলি প্রকাশ পেত পুজোর গান নামে। দুর্গাপুজোর ঐতিহ্যকে স্মরণ করে এই গানগুলি তৈরি করা হত। আর সেই নস্টালজিয়াকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতেই ফের 'গানে গানে পুজো'-র মতো অনুষ্ঠান নিয়ে এসেছে জি বাংলা। 

প্রবাসের পুজো হলেও সেখানে নিয়ম নিষ্ঠার কোনও খামতি থাকে না। আর পুজোর কয়েকটা দিন ওই পুজোগুলিতে ভিড় জমান ওই শহরের বিভন্ন প্রান্তে থাকা বাঙালিরা। এভাবেই সেই শহরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে একাধিক দুর্গাপুজো। তার মধ্যে দেখে নেওয়া যাক সেরা পাঁচটি দুর্গাপুজো।