বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের খবর ছড়িয়ে পড়তেই তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা যায়। এবং ইসলামপুরের ব্লক সভাপতি জাকির হুসেনের বাড়ি থেকেই প্রার্থী হাজী মুজাফ্ফর হুসেনকে নিয়ে বিজয় মিছিল বের করে দলের কর্মী-সমর্থকরা।

বীরভূমের রামপুরহাট পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে কার্যত বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করতে চলেছে শাসক শিবিরের প্রার্থী। যদিও বিজেপির অভিযোগ পরিকল্পনা করে বাদ দেওয়া হচ্ছে বিজেপি প্রার্থীকে।

দেবব্রতর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে সরব হয় বিজেপি। বিজেপির অভিযোগ বিষ্ণুপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের দেবব্রত ঘোষ একই সঙ্গে বিষ্ণুপুর পুর এলাকা ও সল্টলেক এলাকার বাসিন্দা। তাঁর দুটি পৃথক এপিক কার্ডও রয়েছে।

বিজেপির দাবি, তেরো নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী অনুশ্রী মহন্ত পঞ্চায়েত এলাকার ভোটার। গ্রামীণ ভোটার কিভাবে পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি।

এসপি সিং বাঘেল- আগ্রার বিজেপির বিধায়ক। তিনি আইন ও বিচার মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন। যদিও এর আগে এসপি সিং বাঘেল অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পলের বিরুদ্ধে ভোট যুদ্ধে সামিল হয়েছিলেন। কিন্তু সেবার তিনি হেরে গিয়েছিলেন। 

বিজেপি সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই কয়েকজন বিজেপি নেতা পদত্যাগ করেছেন। তবে সংখ্যাটা ঠিক কত তা স্পষ্ট নয়। কংগ্রেস থেকে যাঁরা টিকিটের আসায় বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন তাদের অনেকেই টিকিট পাননি। তারাও বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সমীকরণ বলছে মণিপুরে অবশ্য বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে জোর টক্কর দেখতে চলেছে দেশ। যদিও বিজেপি প্রায় ৩০টি আসন জিতবে বলে আশা করা হচ্ছে, কংগ্রেস প্রায় ২৮টি আসন পেতে পারে। 

উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের জন্য ৯১ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। যার মধ্যে বিজেপি নেতা বেদ প্রকাশ গুপ্তা অযোধ্যা থেকে টিকিট পেয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে।

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা দলত্যাগী বিজেপি নেতা হরক সিং রাওয়াতকে (Hrak Singh Rawat) প্রার্থী করা হয়নি। পরিবর্তে তাঁর পুত্রবধূকে  টিকিট দিয়েছে কংগ্রেস।  অনুকৃতি গুসাইন রাওয়াত ল্যান্সডাউন থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সম্প্রতি বিজেপির বিরুদ্ধে একাধিকবার কথা বলার জন্য শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে হরক সিং রাওয়াতকে  দল থেকে বহিষ্কার করেছে গেরুয়া শিবির। 

রামপুর জেলার সুয়ার থেকে দাঁড়াচ্ছেন হায়দার আলি। তিনি সমাজবাদী পার্টির নেতার আজম খানের ছেল আবদ্দুলাহ খানের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারেন। ২০১৭ সালে এই কেন্দ্র থেকে লড়াই করেছিলেন আব্দুল্লাহ খান। কিন্তু ২০১৯ সালে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট তার মনোনয়ন বাতিল করে দিয়েছিল।