সংক্ষিপ্ত

এসপি সিং বাঘেল- আগ্রার বিজেপির বিধায়ক। তিনি আইন ও বিচার মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন। যদিও এর আগে এসপি সিং বাঘেল অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পলের বিরুদ্ধে ভোট যুদ্ধে সামিল হয়েছিলেন। কিন্তু সেবার তিনি হেরে গিয়েছিলেন। 

উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে (UP Elections 2022) কোনও রকম ঝুঁকি নিতে নারাজ বিজেপির (BJP)। অখিলেশ যাদবের (Akhilesh Yadav) বিরুদ্ধে কারহাল (Karhal) কেন্দ্র বিজেপি প্রার্থী  (BJP Candidate) করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এসপি সিং বাঘেলকে (SP Singh Baghel)। যিনি একটা সময় সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মুলায়ম সিং যাদবের ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বিধানসভা ভোটে রীতিমত আনকোরা অখিলেশ যাদব। এটাই তাঁর প্রথম বিধানসবা নির্বাচনে লড়াই। সেখানে অভিজ্ঞ বাঘেলকেই তুরুপের তাস করে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার চেষ্টা করছে বিজেপি। 

এসপি সিং বাঘেল- আগ্রার বিজেপির বিধায়ক। তিনি আইন ও বিচার মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন। যদিও এর আগে এসপি সিং বাঘেল অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পলের বিরুদ্ধে ভোট যুদ্ধে সামিল হয়েছিলেন। কিন্তু সেবার তিনি হেরে গিয়েছিলেন। 

অন্যদিকে এদিন অখিলেশ যাদব মৌনপুরী জেলার কারহাল থেকে মনোনয়ন পেশ করেন। তারপরই তিনি ঘোষণা করেছেন কারহাল থেকে তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপি যাকেই দাঁড় করাক না কেন সেই হেরে যাবে। কারহালের মানুষ তাঁকে খালি হাতে ফেরাবে না বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেছেন। যদিও দীর্ঘ দিন ধরেই মৌনপুরী জেলাটি সমাজবাদী পার্টির একটি শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। 

১০ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায়তেই কারহাল কেন্দ্রে নির্বাচন হবে। এদিন বিজেপির টিকিটে মনোনয়ন দাখিল করেন এসপি সিং বাঘেল। তিনি বলেন, তিনি গর্বিত যে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি সামিল হতে পেরেছেন। তাঁর দল তাঁকে যোগী আদিত্যনাথের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী অখিলেশ যাদবের বিরুদ্ধে প্রার্থী করায় তিনি খুশী হয়েছে। তিনি অখিলেশকে কঠিন চ্যালেঞ্জ জানাবেন বলেও দাবি করেছেন। 

তবে বিজেপি শেষ মূহূর্তে কারহাল কেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে এসপি সি বাঘেলের নাম ঘোষণা করেছে। তাই শেষ মুহূর্তি তিনি তড়িঘড়ি মনোনয়ন দাখিল করেন। তবে সেসব কিছু উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন নির্বাচনে একটি চমকের দরকার। সেটাই করেছে তাঁর দল। তিনি আরও বলেছেন তিনি তাঁর সব শক্তি দিয়ে লড়াই করবেন। এটি কারও দূর্গ বা ঘাঁটি নয়। সমাজবাদী পার্টিকে তিনি কনৌজ ও ফিরোজাবাদেও হারতে দেখেছেন। 

তবে কারহালের নির্বাচনী লড়াই যে যথেষ্ট উত্তেজনাপূর্ণ হবে সেই কথা তিনি মেনে নিয়েছেন। উত্তর প্রদেশের পুলিশ কর্মী হিসেবে তিনি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। তাঁর প্রথম ভোট লড়াই ১৯৮৯ সালে। পরপর দুবার তিনি হেরে যান ১৯৯৮ সালে লোকসভা নির্বাচনে তিনি প্রথম জয়ী হয়েছিলেন। সমাজবাদী পার্টি থেকে বহুজন সমাজ পার্টি হয়ে বাঘেল বিজেপিতে যোগ দান করেছিলেন। 

Assembly Election 2022: ভোট প্রচারে বিধিনিধেষ শিথিল নির্বাচন কমিশনের, তবে মিছিল বন্ধ ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত
মাসুদ খানকে রাষ্ট্রদূত করবেন না, পাক-চক্রান্ত ভেস্তে দেওয়ার আর্জি জানিয়ে বাইডেনকে চিঠি
মমতা 'ব্লক' করার পরই পরপর দুটি টুইট রাজ্যপালের, ট্যাগ করেননি কাউকেই