সভা থেকে অভিষেক সরাসরি বিজেপিকে টার্গেট করেন। তিনি বলেন, আগেই চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলাম। দুটি পোডিয়ামও রেখেছি। তর্ক হবে বলে।
দেশের রাজনীতিমহল তাঁকে চেনে পিকে নামেই। তাঁর মুখেই উঠে এল বাংলার রাজনীতির ভবিষত্যের খসড়া! তাঁর কথা শুনে অন্তত তেমনই মনে হচ্ছে।
লোকসভা নির্বাচনের জন্য অন্য দলগুলির চেয়ে আগেই চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। ৩৭০ আসনের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে নরেন্দ্র মোদীর দল।
তৃণমূল কংগ্রেস অর্জুন সিং-কে প্রার্থী করেনি। কিন্তু তিনি কী করে ব্যারাকপুর থেকে প্রার্থী হবেন- তাই নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছেন। পথ খোলা হয়েছে বিজেপির।
প্রথমে ১৯৫ নামের তালিকা প্রকাশ করে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসকে যথেষ্টই পিছনে ফেলে দিয়েছে বিজেপি। আজ দুই দলই বৈঠকে বসতে পারে।
বিজেপির ১৯৫ জনের প্রার্থী তালিকার পাল্টা কংগ্রেসের প্রথম প্রার্থী তালিকায় মাত্র ৩৯ জনের নামের তালিকা প্রকাশ হল
নারী দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সভায় মমতা রাজ্যের বিচারব্যবস্থারও সমালোচনা করেন। পাশাপাশি নাম না করে নিশানা করেন প্রাক্তন বিচারপতিকে। তিনি বলেন, বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে।
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে একাধিক নেতা-নেত্রী বিজেপি-তে যোগ দেন। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে একই ঘটনা দেখা যাচ্ছে।
ঘনিষ্ট মহলে তাপস রায় জানিয়েছেন, অভিমান থেকেই তিনি দল ছাড়ছেন। তাঁর বাড়িতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট হানা দিয়েছিল। কিন্তু তা নিয়ে তৃণমূল নেত্রী চুপ ছিল
রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সর্বশক্তি দিয়ে নির্বাচনী প্রচারের কৌশল তৈরি করছে। বড় নেতাদের জনসভাও শুরু হয়েছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রথম তালিকা প্রকাশের সাথে সাথে বিজেপি অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রচার শুরু করেছে।