‘উদয়নিধি স্ট্যালিন সনাতন ধর্ম নিয়ে যেরকম মন্তব্য করেছিলেন, একইরকম মন্তব্য করেছিলেন রাহুল গান্ধী, মোদী সরকারকে নিয়ে’, মন্তব্য করেছেন তামিলনাড়ুর বিজেপি রাজ্য সভাপতি কে আন্নামালাই।
এর আগে ইন্ডিয়া'র বৈঠকে কেন্দ্র ভয় পেয়েছে বলেও দাবি প্রবীণ কংগ্রেস নেতার। শুক্রবার ইন্ডিয়া'র মুম্বই বৈঠকের আগে এমনটাই দাবি করলেন খাগড়ে।
বিধানসভা ভোটে দিল্লির নেতাদের উপর অনেকটাই ভরসা করেছিল রাজ্য বিজেপি। তবে শেষ পর্যন্ত সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তাই এবাররে সেই স্ট্র্যাটেজি থেকে সরে বাংলার বিজেপি নেতাদের উপরই ভরসা রাখছে দল।
প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে টুইট বার্তায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, “মোদীজির প্রচেষ্টার কারণে কলকাতার বিশ্ব বিখ্যাত দুর্গাপূজা ইউনেস্কোর ঐতিহ্যমণ্ডিত সাংস্কৃতিক উৎসবের তালিকায় স্থান পেয়েছে।”
এই বছর ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা জয়ন্তী পালিত হচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর জন্মদিনও এই দিনে। এমন পরিস্থিতিতে 'প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনা' নিয়ে একটি মেগা পরিকল্পনা করেছে বিজেপি।
বুধবার রাতে দিল্লি থেকে ফোন আসে দীলিপ ঘোষের কাছে। তারপরই বিজেপি নেতা দিল্লি যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করে দেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে দিল্লির বিমান।
বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের ৩৫ জন বিধায়ক যোগাযোগ করেছেন। যারা দল ছাডডার জন্য তৈরি রয়েছে। দাবি বিজেপি নেতার।
কলকাতায় একাধিক বৈঠক করেন। সেখানে বুথ স্তর থেকেই বিজেপির সংগঠন মজবুত করার পরামর্শ দেন দেব। তিনি দলের নেতা ও কর্মীদের আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার কথা বলেছেন।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী শুক্রবার টুইটারে একটি পোস্ট করেছিলেন। সেখানে তাঁর দাবি ছিল মধ্যপ্রদেশের ঠিকাদারদের একটি ইউনিয়ন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে একটি চিঠি লিখে অভিযোহ করেছে তারা ৫০ শতাংশ কমিশন দেওযার পরেই পেমেন্ট পায়।
একদিকে বিজেপির ক্ষেত্র মজবুত করা, অন্যদিকে আরএসএস-এর সংগঠন পরিধি বাড়িয়ে তোলা…. দুই সংগঠনেরই এখন পাখির চোখ পশ্চিমবঙ্গ।