ফের একটি অভিযোগ দায়ের করা হল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজ্য পুলিশের ডিজিপির কাছে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়েছে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে হামলার প্ররোচনা যুগিয়েছেন অভিষেক।
বিজেপি, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং অন্যান্য হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি বিধানসভার স্পিকার এএন শামসীরের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। স্পিকারের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। কিছু হিন্দুত্ববাদী সংগঠন শামসীরের কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছে।
তিনি জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার জড়িত বলেই এতদিনেও লাগাম টানা যাচ্ছে না জাতিহিংসায়।
কয়েক মাস আগে কেন্দ্রীয় শাসকদলের শীর্ষ নেতামন্ত্রীদের সঙ্গেও মোলাকাত করার চেষ্টা করেছিলেন মুকুল। সেই অভীপ্সা পূর্ণ না হলেও আজ, ২১ জুলাই, ধর্মতলায় আয়োজিত তৃণমূলের শহিদ দিবসের জনসভায় ফের নয়া খেল দেখালেন তিনি।
লক্ষ লক্ষ সমর্থকদের ভিড়ে ঝমঝমে বৃষ্টির মধ্যে জোরালো গলায় ব্যক্তব্য রাখলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রের মসনদে বিজেপি-বিরোধী ইন্ডিয়া জোটই জিতবে বলে আশ্বাস দিলেন তিনি।
মহারাষ্ট্রের শাসকদল শিবসেনার নেতামন্ত্রীদের দাবি, বিজেপি নেতা কিরীট সোমাইয়া ইডি এবং সিবিআইয়ের যথেষ্ট ‘ঘনিষ্ঠ’ ব্যক্তিত্ব। তাঁর কারণে বহু নেতার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন তাদের জোটের শর্টফর্ম হল ইন্ডিয়া। আর এই ইন্ডিয়ার ছুঁড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে কেন্দ্র সরকারকে।
ভোট পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত খেজুরি। তৃণমূল কর্মীকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। বিজেপি বলল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের।
জয়নগর ১ নং ব্লক, এখানে কয়েকটি কেন্দ্র ছাড়া নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে তৃণমূল। তবে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া যথেষ্ট স্বচ্ছ হয়েনি বলেই দাবি তুলল এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব।
ভারতীয় জনতা পার্টির দাবি অনুযায়ী সেই তালিকা ক্ষতিয়ে দেখার নির্দেশ দিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এই বিষয় চিঠি দেওয়া হয়েছে জেলা শাসকদেরও।