২২ বছর পর ফের সংসদে হামলা। তবে এবার বড় কিছু হয়নি। বিশৃঙ্খলার মধ্যেই সীমিত ছিল হামলা। তবে নতুন সংসদ ভবনে নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন।
পাঁচটি রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফল ব্যাপকভাবে এই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যে, আসন্ন ২০২৪ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে, বিজেপি একটি শক্তিশালী অবস্থান বজায় রেখেছে, প্রাথমিকভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর জনপ্রিয়তা এর মূল কারণ।
বিজেপি সূত্রের খবর, বিজেপির জাতীয় স্থরের নেতারা ইতিমধ্যেই তিন রাজ্যের বিধায়কদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। বিজেপি সূত্রের খবর তিন রাজ্যের জয়কেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ম্যাজিকের জয় হিসেবে দাবি করেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আরও বলেছেন, আজকের বিজয় ঐতিহাসিক ও নজিরবিহীন। সবকা সাথ আর সবকা বিকাশের ভাবনারই জয় হয়েছে।
দায়িত্ব সামলালেন প্রধানমন্ত্রী অর্থাৎ বিজেপির অধিনায়ক। তিনি শুধু র্যালি, জনসভা, রোড শো এবং তার বক্তব্যের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি, প্রার্থীদের পক্ষে ভোট রূপান্তরেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থানের ফলাফল ইঙ্গিত দেয় যে ভারতের জনগণ সুশাসন ও উন্নয়েন রাজনীত্র সঙ্গে দৃঢ়়ভাবে রয়েছে।
আম আদমি পার্টি দিল্লি আর পঞ্জাবে সরকার নিজেদের দখলে রেখেছে। সেই হিসেবে জাতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আপ।
অনেক বিশ্লেষক বিশ্বাস করেন যে বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজকে মুখ্যমন্ত্রী মুখ হিসেবে প্রজেক্ট করেনি যাতে প্রতিষ্ঠানবিরোধীতাকে এড়ানো যায়। যদিও শিবরাজ দলের মুখ্যমন্ত্রী পদের দৌড়ে ছিলেন না, তবে প্রচারের পুরো লাগাম তাঁর হাতেই ছিল।
বিজেপির এগিয়ে যাওয়ার খবর নিশ্চিতভাবে প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বাস জমে উঠেছে গেরুয়া শিবিরে। কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৬টি আসনে। অন্যান্যরা পেয়েছে ২টি আসন।
ভারতীয় জনতা পার্টি ২৩০টির মধ্যে ১৫৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। যেখানে কংগ্রেস ৭৩টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, বহুজন সমাজ পার্টি এবং ভারত আদিবাসী পার্টি একটি করে আসনে লিড পেয়েছে।