লক্ষ লক্ষ সমর্থকদের ভিড়ে ঝমঝমে বৃষ্টির মধ্যে জোরালো গলায় ব্যক্তব্য রাখলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রের মসনদে বিজেপি-বিরোধী ইন্ডিয়া জোটই জিতবে বলে আশ্বাস দিলেন তিনি।
২০২৩ সালের এই একুশের সমাবেশ থেকে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের টার্গেট বেঁধে দিতে পারেন দলের সুপ্রিমো। ঘাসফুল শিবিরের সমস্ত নেতাকর্মীদের নজর রয়েছে তাঁর দিকে।
গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মণিপুরের ঘটনা নিয়ে অভিষেক বলেন, গতকালের ঘটনা শুধু নয়। প্রায় তিন মাস ধরে একের পর এক ঘটনা ঘটে চলেছে মণিপুরে।
বৃহস্পতিবার যাবতীয় ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখতে শহীদ মিনার চত্বরে পৌঁছন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবারের বিকেল কাটালেন সেখানেই।
এই ঘটনাকে 'হৃদয়বিদারক' বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। পাশাপাশি নির্যাতিতারা সযেন সঠিক বিচার পান সেই আবেদনও জানিয়েছেন মমতা।
অভিষেকের এই মন্তব্য নিয়ে সোমবার হাই কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। এই আবহে এ বার এই নিয়ে মুখ খুললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
শুধু তাই নয়, পঞ্চায়েত নির্বাচনকে অসম লড়াই বলেও দাগিয়ে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। ছাপ্পা ভোট নিয়েও সরব হল শুভেন্দু।
সন্ত্রাসের ঘটনায় বারবারই নাম জড়িয়েছে শাসকদল তৃণমূলের। ঘটনায় বারবারই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে মমতার দলকে। এবার যাবতীয় সমালোচনা নিয়ে মুখ্য খুললেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
প্রসাদ আরও বলেন আগে বিহার, বা অন্য কোনও রাজ্যে ভোটে এরকম হত্যালীলা চলত। এখন সেসব অনেক পরিমাণে কম। তাহলে বাংলা এমন রূপ কেন দেখাচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলে ভোট লুঠ হল বলা চলে।
টুইটারে শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাকর ও চুক্তিবদ্ধ খুনি রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা রাজ্য জুড়ে তাঁর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করছেন।”