‘সৌজন্যমূলক’ হলেও মমতা আর লালুপ্রসাদের আগামী সাক্ষাৎকারকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক মহল। দুজনের বিজেপি বিরোধী অবস্থান রাজনীতির ময়দানে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে।
ঐতিহাসিকদের মতে, পশ্চিমবঙ্গ দিবসের তারিখটি মোটেই আনন্দের দিন নয়, বরং, বাংলারই অন্য একটি দুঃখজনক ইতিহাসের সাথে জড়িত। রাজ্যপালকে লেখা চিঠিতে এই কথা উল্লেখ করেই আজকের দিনে আনন্দ উদযাপন না করার অনুরোধ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গত কয়েক বছরে তৃণমূল কংগ্রেসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর এখন দলে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা অভিষেকই।
২০১৯-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনের বেপরোয়া সন্ত্রাস এখনও ভোলেনি রাজ্যের মানুষ। তারপর অনেক টালবাহানার পর রাজ্যে ফের পঞ্চায়েত নির্বাচন। কিন্তু, এবারও নির্বাচনী সন্ত্রাসে যে ছবি ধরা পড়ছে তাতে আরও বেশি করে আস্থা হারাল পুলিশ প্রশাসন।
প্রকাশিত হয়েছে পিছিয়ে পড়া জনজাতির জাতীয় কমিশনের রিপোর্ট। যার পোশাকি নাম ন্যাশনাল কমিশন ফর ব্যাকওয়ার্ড ক্লাসেস বা এনসিবিসি। এই রিপোর্টেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
শুভেন্দু অধিকারী দেখিয়েছেন দুটি ভিডিওর অংশ। সেই দুটি অংশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখানো হয়েছে। বর্তমানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রকাশিত হয়েছেন। আর, অতীতের ভিডিওতে তাঁকে দেখা যাচ্ছে, যখন তিনি ভারতের রেলমন্ত্রী ছিলেন।
ভয়াবহ মৃত্যুর পাশাপাশি স্বজনহারা মানুষদের গভীর শোক নিয়েও সমবেদনা ফুটে উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কবিতায়।
হেল্পলাইন নম্বরটি হল ৯১৩৭০৯১৩৭০। এই নম্বরে ফোন করলে প্রথমে মুখ্যমন্ত্রীর কণ্ঠে একটি বার্তা শোনা যাবে। ওই বার্তার পর যিনি ফোন করবেন, তাঁকে নিজের সমস্যার কথা জানাতে হবে।
ইতিমধ্যেই ভুবনেশ্বর এইমসে গিয়েছেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ও শশী পাঁজা। আহতদের রাজ্যে ফেরানো, নিখোঁজদের অনুসন্ধান ইত্যাদি নানা বিষয় তদারকির জন্যই মঙ্গলবারের এই সফর বলে জানা যাচ্ছে।
শনিবার দিনভর ঘটনাস্থলেই দেখা গিয়েছে অশ্বিনী বৈষ্ণবকে। সেখানেই একাধিকবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি।