৬ জুলাই তারিখেই আবার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি হতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাঁ হাঁটু সারিয়ে তোলার জন্য জরুরি অস্ত্রোপচার করতে চলেছেন চিকিৎসকরা।
শুধু ফিজিওথেরাপিতে তাঁর চোটের অবস্থা ভালো হয়নি বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পায়ে অস্ত্রোপচার করতে পারেন তাঁরা।
বীরভূম জেলার কাজ দেখাশোনার জন্য তিনি যে কোর কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন, সেই কমিটির সদস্যরাও আজকের সভায় উপস্থিত থাকবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফিজিওথেরাপি চলছে। আপাতত ১৫ দিন চিকিৎসকরা তাঁকে সাবধানে থাকতে বলেছেন। নিক্যাপ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
কীভাবে তাঁর হেলিকপ্টারটি জরুরি অবতরণ করল এবং তার পর বিমান বাহিনী ক্যাম্পে মুখ্যমন্ত্রী কী কী করেছিলেন, তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছে ইস্টার্ন এয়ার কম্যান্ড।
মঙ্গলবার রাত ১০টা পরে এসএসকেএম থেকে বের হন মুখ্যমন্ত্রী। হুইলচেয়ারে করেই হাসপাতাল থেকে বের হন তিনি। উঠে বসেন নিজের গাড়িতে। গাড়ি রওনা দেয় কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির উদ্দেশে।
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা আপাতভাবে সুস্থ রয়েছেন। কিন্তু পরে সূত্র মারফত জানা যায় চোট পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটারে শোক প্রকাশ করে লিখেছেন,'তাপস দাসের মৃত্যুর খবরে আমি শোকস্তব্ধ। বাপিদা বলেই পরিচিত ছিলেন উনি।'
দলীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, আসন্ন সপ্তাহ থেকেই রাজ্যে ভোট প্রচারের কাজ শুরু করতে চলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
‘সৌজন্যমূলক’ হলেও মমতা আর লালুপ্রসাদের আগামী সাক্ষাৎকারকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক মহল। দুজনের বিজেপি বিরোধী অবস্থান রাজনীতির ময়দানে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে।