মঙ্গলবার একটি লিখিত প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেছেন যে কিছু রাজনৈতিক দল এবং কিছু সংগঠন আসন্ন আদমশুমারিতে জাতপাতের বিবরণ সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ করেছে।
বিরোধী জোটের মোকাবিলা করার জন্য দলীয় সাংসদদের বিভিন্ন নির্দেশ দিলেও এই জোটকে কটাক্ষ করে বাক্যবাণে বিঁধেছেন নরেন্দ্র মোদী। সরাসরি বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের নাম টেনে তাঁর বক্তব্য, ‘জঙ্গি সংগঠনের নামেও তো ইন্ডিয়া থাকে’।
এনডিএ-র সদস্যদের বৈঠকের পর যে রাজনৈতিক সমীকরণ তৈরি হয়েছে, তাতে রাজ্যের কোনও নেতাকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করার কোনও সম্ভাবনা নেই। বাদল অধিবেশনের পরে, ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে মোদী মন্ত্রিসভায় একটি ছোট রদবদল হতে পারে।
মণিপুর পৌঁছেই স্বাতী মালিওয়াল জানিয়েছেন, তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংএর সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চেয়েছেন। পাশাপাশি রাজ্যের যৌন নিপীড়িত মহিলাদের সঙ্গে দেখা করে তাদের সঙ্গে কথা বলতে চান।
প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী গুজরাট হাইকোর্টের ৭ জুলাইয়ের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেছেন, যেখানে আদালত ২ বছরের সাজা স্থগিত করার অনুরোধ জানিয়ে তার আবেদন খারিজ করেছে।
ভারত, G-20-এর বর্তমান সভাপতি হিসাবে, সেপ্টেম্বরে গ্রুপিংয়ের নয়াদিল্লি শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থাপিত ইউক্রেন সংঘাতের বিষয়ে নেতাদের একটি খসড়া ঘোষণার উপর ঐকমত্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, বর্তমানে এনডিএ সরকার দেশের মানুষের মাথায় ছাদ দিয়েছে। পিছিয়ে পড়া মানুষের চিকিৎসার জন্য এগিয়ে এসেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
৭ জুলাই প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী গুজরাট হাইকোর্টের আদেশকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। রাহুল তার পিটিশনে বলেছিলেন যে এই আদেশ নিষিদ্ধ না হলে বাকস্বাধীনতা, স্বাধীন মতপ্রকাশ, স্বাধীন চিন্তা এবং স্বাধীন বক্তব্য শ্বাসরোধ হয়ে যাবে।
তিনি স্পষ্ট বলেছেন, ‘এইযে জোট এককাট্টা হয়েছে, এদের নিজেদের এলাকায় বড় থেকে বিশালতম অশান্তি বা অপরাধের ক্ষেত্রে এদের মুখ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়।’
লোকসভা সচিবালয়ের বুলেটিন অনুসারে, সংসদের মনসুত্র অধিবেশন বা ১৭ তম লোকসভার ১২ তম অধিবেশন চলাকালীন সরকারী ব্যবসায়ের অস্থায়ী তালিকায় ২১টি নতুন বিল প্রবর্তন এবং পাস করার জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।