পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভোট প্রচারে লোকসভা নির্বাচনে বিজয় সংকল্প করেন মোদী। তিনি কৃষ্ণনগরের জনসভায় জ়ড়ো হওয়া বিশাল সংখ্যক মানুষকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এই ভিড়ই বিজেপির আত্মবিশ্বাস।
প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি কোনও রাজ্যে গেলে সাধারণত সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রীর এবারের পশ্চিমবঙ্গ সফরেও এর ব্যতিক্রম হল না।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফর ঘিরে বিজেপির এক নেতা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনসভার জন্য যে তিনটি নির্বাচনী এলাকা বাছা হয়েছে তার পিছনে রয়েছে কৌশলগত কারণ।
মেট্রো রেলের সূচনার আগে, শহুরে বাসিন্দারা ক্রমাগত যানজট এবং পরিবেশ দূষণ সহ বহু ধরনের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতেন, যা উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্যের ঝুঁকি তৈরি করেছিল। মাত্র ১০ বছরে সেই সমস্যার সুরাহা করেছে মোদী সরকার।
যদি লোকসভা নির্বাচনের জন্য বিজেপির প্রস্তুতির কথা ধরা হয়, তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং দলের সভাপতি মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, রাজস্থান, গোয়া এবং উত্তরাখণ্ড সহ অনেক রাজ্যের দলীয় নেতাদের সাথে পৃথক আলোচনা করেছেন।
নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, সম্পূর্ণ ভাবে এই ধরণের কয়েন তৈরি বন্ধ করে দেওয়ার। মোটা ৫ টাকার কয়েন আর দেখা যাবে না বাজারে, এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে আরবিআই এর তরফে।
লোকসভা নির্বাচনের আর বেশিদিন বাকি নেই। তার আগে একটি সংবাদমাধ্যমের পক্ষ থেকে ২০২৪ সালে ভারতে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ করা হল।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গগনযান মিশনের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং মনোনীত মহাকাশচারীদের সাথে দেখা করেন এবং শুভেচ্ছা জানান। এই চার মহাকাশচারী ভারতে সব ধরনের ফাইটার জেট উড়িয়েছেন।
আলিপুরদুয়ারের ডেপুটি রেলওয়ে ম্যানেজার অমরজিৎ আগরওয়াল বলেন, সিকিমে যে স্টেশনটি সোমবার প্রধানমন্ত্রী ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তার নাম রংপো স্টেশন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সুদর্শন সেতু উদ্বোধন করার পরে বলেন, যখন আমি দেশের মানুষকে একটি নতুন ভারতের গ্যারান্টি দিয়েছিলাম তখন বিরোধীরা আমাকে উপহাস করেছিল।