মণিপুরে অস্থিরতা অব্যাহত। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর কনভয়ে জঙ্গি হামলার পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
লোকসভা ভোট মিটতেই ফের একবার জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হানার ঘটনা ঘটল। সর্বোপরি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শপথ গ্রহণের দিনই ঘটল এই ঘটনা।
একদল দুষ্কৃতী আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ‘সেবক হাউসে’ ঢুকে পড়ে। এরপর আশ্রমের নিরাপত্তারক্ষী সহ কয়েকজন কর্মীকে মারধর করেন। শুধু তাই নয়, যদি আশ্রম না ছাড়া হয়, তাহলে খুন করে দেওয়া হবে বলে হুমকিও দেওয়া হয়।
বিদেশে পড়তে গিয়ে অনেক সময়ই সমস্যায় পড়তে হয় ভারতীয় পড়ুয়াদের। তবে এবার কিরগিজস্তানে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, এরকম ঘটনার কথা এর আগে খুব একটা দেখা যায়নি।
মাধবী রাজে নেপালের রাজপরিবারের সদস্য ছিলেন। মাধবী রাজে ২৪টি দাতব্য ট্রাস্টের চেয়ারপার্সন ছিলেন যা শিক্ষা এবং চিকিৎসার মতো ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে। তিনি সিন্ধিয়াস গার্লস স্কুলের বোর্ড অফ গভর্নরসের চেয়ারপারসনও ছিলেন।
পাকিস্তানে বেশ কিছুদিন ধরে অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ীদের হামলায় একের পর এক সন্ত্রাসবাদী, কট্টরপন্থী, মৌলবাদীর মৃত্যু হচ্ছে। ফের এই ধরনের ঘটনা দেখা গেল।
হামলার মাস্টারমাইন্ড আবু হামজা বলে জানা গেছেয এই ব্যক্তি সীমান্ত জেলা রাজৌরি-পুঞ্চে হামলার ঘটনার ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করেছিল। হামলায় আরও ক্ষয়ক্ষতি করার লক্ষ্যে স্টিল বুলেট ব্যবহার করা হয়েছে। তবে এ ঘটনার দায় এখনো কোনো সংগঠন নেয়নি।
বিমান বাহিনীর মুখপাত্র টুইটারে বলেছেন যে জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচজন বায়ুসেনার জওয়ান আহত হয়েছেন। তাদের নিকটস্থ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক জওয়ানের মৃত্যু হয়। এলাকা ঘিরে রেখে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে স্থানীয় সামরিক বাহিনী।
সোমবার রাতে এই জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে। আবদুল্লাহ রাজাক নামের এক ব্যক্তি যখন নিজের গ্রামের মসজিদ থেকে বের হচ্ছিলেন। এসময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত জঙ্গিরা খুব কাছ থেকে রাজাককে লক্ষ্য করে কয়েকটি গুলি ছুড়লে তাঁর মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হামলা, মন্দির ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা নতুন নয়। সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিমবঙ্গেও একই ঘটনা দেখা যাচ্ছে। সামান্য ঘটনা থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে সাম্প্রদায়িক হামলা।