থলথলে চর্বি, সারা শরীরে জমেছে মেদ, এহেন চেহারা যেন টলি নায়িকাদের সঙ্গে যেন বেমানান। কিন্তু টলিপাড়ার একটু অন্য ঘরনার অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় যেন এগুলোকেই বড্ড বেশি আঁকড়ে ধরেছেন। বয়স যত বাড়ছে ততই শরীরী সৌন্দর্য ঠিঁকরে বেরোচ্ছে স্বস্তিকার। লো-নেক পোশাক, বক্ষ বিভাজিকা এসব যেন জলভাত। তার কাছে ভারী চেহারা সংজ্ঞাটাই যেন আলাদা। একদিকে বৈশাখ মাস পড়তেই উষ্ণতার পারদ তুঙ্গে। অন্যদিকে হাজারো গরমের মধ্যেও প্লাস সাইজ পোশাকে ঢেকে রাখতে হবে ভারী চেহারা। এবার নিজের মতো করেই সহজ উপায় বাতলালেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি ঠিক যেমনটা মনে করেন তেমনভাবেই পুরো বিষয়টা বোঝালেন টলি নায়িকা। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্লাস সাইজদের নিয়ে একটি পোস্ট করেছেন স্বস্তিকা, যার ক্যাপশনে পুরো বিষয়টি ব্যাখা করেছেন টলি নায়িকা
বাঙালি মানেই যেন মাছে-ভাতে বাঙালি। বাঙালির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া, এবং ঘুম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দুপুরবেলায় ভাত খেয়ে হালকা একটু ঘুম না দিলে যেন ঠিক চলে না। তবে খাওয়া-দাওয়া এবং বিশ্রামের ফলে চেহারাতেও পরিবর্তন চলে আসে অনেকেরই। তবে যারা একটু ভারী চেহারার তাদের জন্য গরমকাল যেন বড্ড কষ্টের। একে ভারী চেহারা, তার উপর গরম আবার মোটা চেহারা নিয়ে খোলামেলা পোশাক পরলেই শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। শরীর নিয়ে কটাক্ষ যেন চলতেই থাকে। নানা সমালোচনা, মন্তব্য হামেশাই লেগে রয়েছে।
থলথলে চর্বি, সারা শরীরে জমেছে মেদ, এহেন চেহারা যেন টলি নায়িকাদের সঙ্গে যেন বেমানান। কিন্তু টলিপাড়ার একটু অন্য ঘরনার অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় যেন এগুলোকেই বড্ড বেশি আঁকড়ে ধরেছেন। বয়স যত বাড়ছে ততই শরীরী সৌন্দর্য ঠিঁকরে বেরোচ্ছে স্বস্তিকার। লো-নেক পোশাক, বক্ষ বিভাজিকা এসব যেন জলভাত। তার কাছে ভারী চেহারা সংজ্ঞাটাই যেন আলাদা। একদিকে বৈশাখ মাস পড়তেই উষ্ণতার পারদ তুঙ্গে। অন্যদিকে হাজারো গরমের মধ্যেও প্লাস সাইজ পোশাকে ঢেকে রাখতে হবে ভারী চেহারা। এবার নিজের মতো করেই সহজ উপায় বাতলালেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি ঠিক যেমনটা মনে করেন তেমনভাবেই পুরো বিষয়টা বোঝালেন টলি নায়িকা। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্লাস সাইজদের নিয়ে একটি পোস্ট করেছেন স্বস্তিকা, যার ক্যাপশনে পুরো বিষয়টি ব্যাখা করেছেন টলি নায়িকা।
স্বস্তিকা নিজে জানালেন, একটা সময়ে এই ভারী চেহারার জন্য তিনি নিজেও অস্বস্তিতে ভুগতেন। অতিরিক্ত চেহারার জন্য তিনি কয়েকবছর শুটিং থেকেও বিরতি নিয়েছিলেন। মার্জার সরণিতেও দেখা যায়নি তাকে। এমনকী নতুন কোনও পোশাক কিনতে গিয়েও নাজেহাল অবস্থা হয়েছে। কারণ একটাই যে পোশাকই পছন্দ হয়েছে সেটাই তার মাপের নেই। তবে ২০২০ সালে অতিমারি তাকে অনেক কিছু বুঝিয়ে দিয়েছে, জীবন একটাই, সুতরাং এটাকে উপভোগ করো। সেই উপলব্ধি থেকেই ফের নতুন ভাবে জীবনকে উপভোগ করছেন। মোটা চেহারা নিয়ে ফ্যাশন দুনিয়ায় ঝড় তুলেছেন স্বস্তিকা। তার মতো করেও অন্যান্যদেরও জীবনটাকে উপভোগ করতে বলেছেন। অভিনেত্রী বলেছেন, গরমের মধ্যে নিজেকে ঢেকে না রেখে স্বচ্ছন্দে সুইমস্যুট পরুন। যে পোশাক পরতে ইচ্ছা করে সেটাই বেছে নিন দোকানে গিয়ে। ফ্যাশন দুনিয়ার প্রতিও অনুরোধ করে বলেছেন, কেবল মাত্র নিজেদের কাজের প্রচারের জন্য প্লাস সাইদের পোশাক তৈরি করবেন না। বরং ভারী চেহারার মানুষদের কথা মাথায় রেখে স্টাইলিশ পোশাক তৈরি করুন, তাদের জন্য যেন আলাদা তাক না থাকে, তারাও যে অন্যান্যদের মতো একই জায়গা পায়। স্বস্তিকার এই পোস্ট অনেককে অনুপ্রেরণা জোগাবে। ঝড়ের গতিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছেন স্বস্তিকার এই মন ছুঁয়ে যাওয়া বার্তা।