সংবাদপত্রে খোলসা ব্যক্তিগত জীবন, একহাত নিলেন ইংল্যান্ড অলরাউন্ডার

  • সংবাদপত্রে প্রকাশিত স্টোকসের ব্যক্তিগত কুৎসা
  • সংবাদমাধ্যমকে একহাত নিলেন ইংল্যান্ড অলরাউন্ডার
  • স্টোকসের মা,বাবাকে আক্রমণ করল সংবাদপত্র
  • মা ও বাবার জীবনহানির চেষ্টা অভিযোগ স্টোকসের

debojyoti AN | Published : Sep 18, 2019 8:38 AM IST / Updated: Sep 18 2019, 02:52 PM IST

সংবাদপত্রের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে পড়লেন বেন স্টোকস। ইংল্যান্ড ক্রিকেটার বেনের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খবর কাগজে লেখে ইংল্যান্ডের এক সংবাদ পত্র। তার জন্মের আগের গল্প নিয়ে একটি খবর প্রকাশ করে এই সংবাদ পত্র। তাঁর পরিবারের কুৎসা নিয়েই মূলত কথা বলা হয় সেই খবরে কাগজে। আর সেটা প্রকাশ পেতেই বেজায় চোটে যান স্টোকস। কিছুদিন আগে বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে ব্রিটিশ ক্রিকেট দলের হিরো হয়ে গিয়েছিলেন স্টোকস। এমনকি অ্যাশেজেও দুরন্ত পারফর্ম করেছেন স্টোকস। আর তাঁর দুরন্ত পারফরম্যান্স এই মুহূর্তে তাঁকে ক্রিকেটের হিরো বানিয়ে রাখলেও, মাঠের বাইরে এই সংবাদপত্রের খবর বেশ কিছুটা বিতর্ক সৃষ্টি করে দিয়েছে স্টোকসের জীবনে।

আরও পড়ুন, ধারাবাহিক সুযোগ দিতে হবে তরুণ ক্রিকেটারদের, বিরাটদের টিপস সৌরভের


সেই সংবাদপত্রে স্টোকসের মা কে নিয়ে কুৎসা রটানো হয়েছে। স্টোকসের মা কে নিয়ে এই সাংবাদপত্রে লেখা হয়, স্টোকসের জন্মের আগে স্টোকসের সৎ বোন ও ভাইকে গুলি করে মারেন স্টোকসের মা ডেবের আগের স্বামী। আর সেই ঘটনা ঘটে স্টোকসের জন্মের তিন বছর আগে। ঘটনাটি ঘটেছিল নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে। বেনের ভাই ও বোন সেই সময় ছোট ছিল। আর সেই দুই নাবালক ও নাবালিকাকে গুলি করে খুন করেন ডেবের আগের স্বামী। পাশাপাশি বাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেন ডেবের আগের স্বামী।

আরও পড়ুন, ফোকাসে ঋষভ পন্থ, বুধবার ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ মোহালিতে


এই বিষয় এতদিন চাপা থাকলেও এই বিষয় নিয়ে কিছুদিন আগেই সংবাদ মাধ্যমের কাছে মুখ খোলেন বেনের পরিবারের একজন। তবে এই বিষয় নিয় আগে কোনও দিনও মুখ খুলতে দেখা যায়নি স্টোকসকে। এই বিষয় নিয়ে খোলাসা হওয়ার পরেই সংবাদ মাধ্যমে ছাপিয়ে দেয় এক ব্রিটিশ সংবাদপত্র। আর তারপরই ক্ষিপ্ত হয়ে পড়েন স্টোকস। মাঠে ছয়, 'চার মারার মতন করেই সেই সংবাদপত্রকে একহাত নেন স্টোকস। সাংবাদমাধ্যম এতটা নিচে নামবে ভাবতে পারছি না। খুবই দুঃখ জনক ব্যাপার এটা। এমনটা হওয়া উচিত নয়। এতটা নিচে নামলো কি করে এই সংবাদপত্র সেটাই ভাবছি। ৩০ বছর আগের ঘটনাকে আবার জাগিয়ে তোলা হয়েছে। আমাকে ব্যবহার করে আমার বাবা-মার জীবনহানি করা হচ্ছে।'

Share this article
click me!