"TMC’র সদস্য হওয়ার সুবাদে কীভাবে ফেডারেশনের সভাপতি পদে থাকতে পারেন স্বরূপ বিশ্বাস" টলিউডের থ্রেট কালচার নিয়ে সরব অপর্ণা সেন

Published : Sep 29, 2024, 02:08 PM IST
aparna Sen

সংক্ষিপ্ত

"TMC’র সদস্য হওয়ার সুবাদে কীভাবে ফেডারেশনের সভাপতি পদে থাকতে পারেন স্বরূপ বিশ্বাস" টলিউডের থ্রেট কালচার নিয়ে সরব অপর্ণা সেন

 টলিউডের থ্রেট কালচার নিয়ে এবার সরব অপর্ণা সেন।  পরিচালকদের সংগঠনের তথ্যের ভিত্তিতে অপর্ণা সেন কী জানিয়েছেন তা ফেসবুকে শেয়ার করেছেন ভাস্বতী ঘোষ। শেয়ার করা পোস্টে অপর্ণা সেন জানিয়েছেন,  " চিঠিগুলি পড়লাম। আমার কয়েকটি প্রশ্ন আছে।

প্রথম প্রশ্ন, শ্রী স্বরূপ বিশ্বাস কি সিনেমা তথা টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রির কোনও টেকনিশিয়ান? যদি না হন, তাহলে শুধুমাত্র TMC’র পার্টি সদস্য হওয়ার সুবাদে কেমন করে তিনি এই ইন্ডাস্ট্রির ফেডারেশনের সভাপতি পদে বহাল থাকতে পারেন?

শুনলাম তাঁর নাকি সহকারী পরিচালকের কার্ড আছে। কিন্তু আমি যতদূর জানি, অন্তত দুটি ছবিতে অবসার্ভারের কাজ না করলে সহকারী পরিচালকের কার্ড পাওয়া যায় না।

দ্বিতীয় প্রশ্ন, তিনি যে দুটি ছবিতে অবসার্ভার ছিলেন, সেই দুটি ছবির নাম কী?

তৃতীয় প্রশ্ন, সহকারী পরিচালকের কার্ড হাতে পাওয়ার পর থেকে তিনি আজ পর্যন্ত ক’টি ছবিতে কাজ করেছেন, এবং ছবিগুলির নাম কী?

শুনেছি সহকারী পরিচালকের কার্ড হাতে পাওয়ার ১৩ মাসের মধ্যে কোনও ছবিতে সহকারী পদে কাজ না করলে, সহকারী কার্ডটি খারিজ হয়ে যায়। একথা যদি সত্যি হয়, এবং উনি যদি ১৩ নাসের মধ্যে কোনও ছবিতে কাজ না করে থাকেন, ওঁর কার্ড কি খারিজ করা হয়েছে?

এই ইন্ডাস্ট্রির সর্বাধিক বয়্যেজেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আমি অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর্স গিল্ডের কাছে নিশ্চয়ই এই ক’টি প্রশ্নের উত্তর আশা করতে পারি?

কাউকে কোনও দোষারোপ করা আমার উদ্দেশ্য নয়। যে প্রশ্নগুলি আমার মনে এসেছে, আমি তার সদুত্তর চাইছি মাত্র।’

এই পোস্ট শেয়ার হতেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। এক নেটিজেন পোস্টের মন্তব্য বাক্সে লিখেছেন, বাংলা চলচ্চিত্র জগৎ কে রাজনীতি মুক্ত না করতে পারলে সমুহ বিপদ।।হঠাৎ ওনার বোধোদয় হয়েছে দেখে ভালো লাগল,আশাবাদী হলাম।" আরও এক নেটিজেন লিখেছেন, “যাক শেষ মেশ উনি জেগে উঠেছেন”

PREV
click me!

Recommended Stories

সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি! মেসি কাণ্ড নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন টলিতারকা শুভশ্রী
যুবভারতীতে বিক্ষোভের মাঝেই মেসির সঙ্গে ছবি পোস্ট শুভশ্রীর, ক্ষুব্ধ নেটজনতা