সেলিব্রিটি মানি প্রতিটা মুহূর্তে নিজেকে পারফেক্ট করে রাখতে নাজেহাল হওয়া। না সব সময় প্রসঙ্গ টা ফিটনেসের থাকেনা কিছু কিছু সময় নিজেকে ধরে রাখার কারণে হয়ে ওঠে ট্রলারের মুখ বন্ধ রাখা। এটাও এক ধরনের মানসিক চাপ সৃষ্টি করে সেলিব্রিটিদের মধ্যে।
অনেকটা ছোট বয়সেই হাতি খড়ি টলিউডে। অভিনয় থেকে সফর শুরু। নানা ছবিতে ছোট ছোট পাঠ দিয়ে এনার সঙ্গে পরিচয় হয় দর্শকদের। ছোট্ট মিষ্টি মেয়েটি কখন যেন সকলের ভালোলাগার পাত্রী হয়ে ওঠে।
সেখান থেকেই শুরু অভিনয় সফর। তবে হাতে ছবি মেলেনি একটা সময় তেমন। ট্রাগেল বাড়তে থাকে এনার। কেন হঠাৎ ছন্দপতন! অনেকেই দায়ী করেছিল তাঁর ফিগারকে। একটা সময়ের পর বেশ মেদ জমে শরীরে।
তাতেই আপত্তি নেটদুনিয়ার। শুরু হয়ে যায় ট্রোলিং থেকে বডি শেমিং। ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেই সামনে উঠে আসত নানা মন্তব্য। যদিও তাতে থেমে থাকেনি তাঁর সফর। বিদেশে গিয়ে তৈরি হয় নতুন পরিচিতি।
একের পর এক হট ফোটোশ্যুট করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই এনাকে কি টলিউড আবারও ডাক পাঠালো! একটি ছবি করতেই আবারও গায়েব তিনি। তারপর নতুন অবতার, প্রযোজকের ভুমিকাতে নামেন ণনা। এসওএস কলকাতা।
করোনা আবহে মুক্তি পাওয়ায় ছবি সেভাবে সাফল্যের মুখথ দেখেনা। তবে ছবি ঘিরে জল্পনা উষ্কে যায় কেবল মাত্র একটাই কারণে, তা হল নুসরত ও যশের ঘনিষ্ট হয়ে ওঠা। যদি এই ছবির সত্ত্বা নিয়ে এখনও চলছে বিবাদ।
এরই মাঝে নেটপাড়ায় হাজির এনা। নিত্য ওয়ার্ক আউট করে কড়া চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন তিনি। সুন্দর লুকে নিজেকে তুলে ধরতে মরিয়া। হট লুকে ছবি দিয়ে সাফ জানালেন, বন্ধ হোক বডি শেমিং। তিনি নিজের সন্তুষ্ট নিজের আউটফিটে। আর সেই টুকুই যথেষ্ট।
একাধিক সাহসী লুকে ধরা দিতে বিন্দুমাত্র পিছু পা হন না এনা। এবারও ব্যতিক্রম ঘটল না। সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় একের পর এক হাই থাই স্লিভে ঝড় তুললেন এনা। তবে সতর্ক করলেন ট্রোলারদের। জানিয়ে দিলেন তিনি দিব্যি আছেন।
তাই কোনও বডি শেমিং নয়। এনার এই পোস্ট মুহূর্তে নেট দুনিয়ায় হয়ে ওঠে ভাইরাল। পাশাপাশি নয়া লুকে এনার স্টানিং পোস্টও ঝড় তোলে ভক্তদের মনে।