গত মার্চ মাঝামাঝি থেকেই দেশে করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এপ্রিলের শুরুতেই তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। আর তার সপ্তাহ দুয়েক পর অবস্থা পৌঁছেছিল চরমে। দ্বিতীয় তরঙ্গের শুরুতে দেশে দৈনিক মাত্র ১০,০০০ শিশি রেমডেসিভির ওষুধ উত্পাদন হত। গুরুতর সংক্রমিত করোনা রোগীদের চিকিৎসায় এই ইনজেকশন দেওয়া হয়। ফলে দেশে এই ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছিল। অথচ, তারপর এপ্রিলের প্রথম দুই সপ্তাহের মধ্যেই সেই উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে দিন প্রতি ৩.২৫ লক্ষ শিশি-তে পৌঁছায়। কোন জাদুতে সম্ভব হল এটা? সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে নেপথ্যের কাহিনি।