ডায়াবেটিস নিরাময় থেকে শুরু করে উজ্জ্বল ত্বক, এক গ্লাস আখের রসেই বাজিমাত

ভারতের বাজারে ফলের অভাব নেই। আম, লিচু, বেদানা, আপেল, সবেদা, পেয়ারা আরও কত কী। সব ফলেরই কোনও না কোনও গুনাগুণ রয়েছে। তবে আখের রসের উপকারিতা অসীম। শরীরের একাধিক রোগ প্রতিরোধে এই ফলের গুরুত্ব অপরিসীম।

Jayita Chandra | Published : Aug 6, 2021 7:32 AM IST

110
ডায়াবেটিস নিরাময় থেকে শুরু করে উজ্জ্বল ত্বক, এক গ্লাস আখের রসেই বাজিমাত
ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে উজ্জ্বল ত্বক সবেতেই হিট আখের রস। ভারতের বাজারে সারা বছর খুব সহজেই এই ফল পাওয়া যায়। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে, দেরি না করে এখন থেকেই নিয়মিত আখের রস খাওয়া শুরু করুন।
210
আখের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা শরীরের অতিরিক্ত চর্বিকে ভাঙতে সাহায্য করে। যার ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর পাশাপাশি নিয়মত আখের রস খেলে শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রাও হ্রাস পায়।
310
৩০ বছরের পর থেকেই বিশেষ করে মহিলাদের হাড়ের সমস্যা দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে আখের রস খুবই উপকারী। আখে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন সহ একাধিক উপাদান রয়েছে। যা হাড়ের পক্ষে খুবই উপকারী উপাদান।
410
ত্বকের যত্নেও আখের রস খুবই উপকারী। আখের মধ্যে উচ্চ মাত্রায় সুক্রোজ থাকে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। নিয়মিত আখের রস খেলে মুখের কালো দাগ, ব্রণ সহ ত্বকের একাধিক সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। এর পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতাও বজায় থাকে।
510
আখের রসের মধ্যে থাকা বেশ কিছু উপাদান শরীরের টক্সিনকে বাইরে বার করে দেয়। আখের রস ফুসফুস এবং লিভারে জমে থাকা ক্ষতিকর টক্সিনকে খুব সহজেই ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়। যারা ধূমপান করেন তাঁদের জন্য এই ফল খুবই উপকারী।
610
আখের রস লিভারের জন্য খুবই উপকারী। কোনও ব্যক্তির জন্ডিস হলে তাঁকে আখের রস খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। এই ফলের রস লিভারের কার্যক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। এবং শরীর ঠাণ্ডা করে।
710
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আখের জুড়ি মেলা ভার। আখের রস আমাদের শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণকে নিয়ন্ত্রণ করে। আখের রসে থাকা প্রাকৃতিক মিষ্টিভাব ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
810
আখের রসে থাকা একাধিক উপকারী উপাদান আমাদের শরীরে ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন সারিয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিয়মিত আখের রস খেলে কিডনি স্টোনের মতো সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।
910
আখের রসে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, প্রোটিন, পটাশিয়াম, এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই উপাদানগুলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে বেশ কিছু অসুখ থেকে সহজেই দূরে থাকা যায়।
1010
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী আখের রসে উপস্থিত উপাদান ল্যাক্সেটিভ প্রপাটিজ, বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটায়। যার ফলে খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য-এর মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই ইনিয়মিত আখের রস খেলে গ্যাস, অম্বলের মতো সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।
Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos