সপ্তাহের ডিম বাজার করে ফ্রিজে রেখে দিচ্ছেন, সাবধান, শরীরে ক্ষতি হতে পারে মারাত্মক
এখন ব্যস্ততার যুগে প্রতিটা মুহূর্তে বাজারে গিয়ে জিনিস কিনে নিয়ে আসাটা এক কথায় অসম্ভব। আর চটজলদি খাবার বাবানোর জন্য তো ডিমের বিপকল্প নেই। তাই ডিম ফ্রিজে মজুত থাকবে না তা এক কথায় অসম্ভব। কিন্তু সেই ডিম সঠিক নিয়মে রাথছেন তো!
ফ্রিজে আমরা ডিম তো সবাই রাখি, কিন্তু এই কয়েকটি বিষয় কী ভেবে দেখি আমরা। হয়তো না। আর তার ফল হয়য় ভয়ানক।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী ফ্রিজের দরজায় ডিম রাখা কখনই উচিত নয়। এটা থেকে শরীরের নানা রকমের ক্ষতি হতে পারে।
এই অংশের তাপমাত্রা দরজা খোলা বন্ধের ফলে বারে বারে ওঠা নামা করে। এতে ডিমের ভেতরের অংশে প্রোটিন ভিটামিনের ব্যালন্স নষ্ট হয়ে থাকে।
এর দ্বারা ডিম নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কমে যায় ডিমের ভেতরে থাকা গুণাগুণ। যা এক কথায় বলতে গেলে শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।
ডিম সব সময় ফ্রিজের ভেতরে কোনও এয়ার টাইট কন্টেনরে রাখা উচিত। যেখানে তাপমত্রা ঠাণ্ডা থাকবে সব সময়। অথচ এই বিষয় অনেকেই উদাসীন।
নয়তো ডিম নষ্ট তো হয়েই য়ায়, উল্টে তার মধ্যে জন্ম নেওয়া ব্যাকটেরিয়া শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। তাই আগে থেকে সাবধান হওয়া উচিত।
রান্না করা ডিম কখনই ফ্রিজের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ রাখা উচিত নয়। তিন দিনের বেশি রাখলে তা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে। সেদ্ধ, হোক বা পোচ প্রোটিন সমৃদ্ধ এই খাবার প্রতিদিনের সকালে খেতেই হবে। ডিমে প্রোটিন ছাড়াও ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ওমেগা-৩ রয়েছে।
ফ্রিজে রাখা ডিম খুব বেশি হলে একমাস রাখা যেতে পারে। তার থেকে বেশি হলেই তা নষ্ট হয়ে যায়। তাই ডিম থাকতে থাকতে নতুন ডিম কিনলে অবশ্যই তা দেখে রাখুন।