জেনেটিক সূত্র ধরেই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন পুরুষরা। গবেষণা মতে, ১৫-২০ শতাংশ পুরুষই বংশানুক্রমিক ভাবেই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন।শরীরে ইস্ট্রোজেন ও অ্যান্ড্রেজেনের তারতম্যের কারণেই পুরুষের শরীরে এই রোগের জীবাণু থাকে।থাইরয়েড, ওবেসিটি, যকৃতের সমস্যার কারণেই পুরুষদের স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ে।