Coronavirus: রাজ্যে কমলেও সংক্রমণ বাড়ল কলকাতায়, কোভিডে মৃত্যু ৫ জেলায়

 কোভিডের দ্বিতীয় তরঙ্গের দাপট আগের থেকে কমেছে রাজ্যে।  মৃত্যুর সংখ্যাও গত ২৪ ঘন্টায় কমেছে। কোভিডে এখনও মৃত্য়ু হচ্ছে বাংলার ৫ জেলায়। 
 

মৃত্যুর লিস্টে সেই ৫ জেলার লিস্টে শীর্ষে রয়েছে নদিয়া। যদিও মৃত্য়ু শূন্য এখনও হতে পারেনি  কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগণা , হাওড়া, হুগলি জেলা।
 

তবে এদিন  পশ্চিম বর্ধমান ,দার্জিলিং, কালিংপং, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা মৃত্যু শূণ্য হয়েছে। শহরে ভ্য়াকসিনের সংখ্য়া যত বাড়বে, ততোই আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা কমবে বলেই অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

রবিবারের   স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ৮ জন। তবে এবার ফের কলকাতায় কোভিডে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

রবিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, নদিয়ায় ৩ জনের মৃত্য়ু হয়েছে। এবং উত্তর ২৪ পরগণা , হাওড়া, হুগলি জেলা জেলায়  ১ প্রাণ হারিয়েছেন। 
 

রবিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী,  কলকাতায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা  এক লাফে ৭০ থেকে বেড়ে ৭৪  জন। এবং এখানে মোট  সংক্রমণের সংখ্যা ৩১২,০০৮ জন এবং  মোট মৃতের সংখ্যা ৪৯৯৫ জন। 
 

 এবারও  রাজ্যের সব জেলার থেকে এবারেও সংক্রমণ নিয়ে শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগণা। দ্বিতীয়  কলকাতা।  তবে উত্তর ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৯০ এর নীচে নেমেছে। 

রবিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগণা একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৯ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগণায়  একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ জন কমে ৫৮ জন।  দার্জিলিং একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ জন। 

রবিবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী,   একদিনে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ৫৬১ জন । যা আগের থেকে অনেকটাই কমেছে।  পশ্চিমবঙ্গে এই অবধি মোট অ্য়াক্টিভ আক্রান্তের সংখ্য়া  ৯,৪৬১ জন।

তবে এই মুহূর্তে কোভিড জয়ীর সংখ্যা বেড়েছে। নিঃশ্বাস নিচ্ছে হাসপাতাল গুলি।  স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬৮৬ জন।  বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫, ১৫,১৬১ জন। 

 স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী ১৮ জানুয়ারী সুস্থতার হার পেরিয়ে ৯৭ শতাংশ হয়েছিল। তারপর  দ্বিতীয় তরঙ্গে  ফের পতন হয়। মার্চের পর থেকে। তবে এরপর অভিশপ্ত প্রায় ৭ মাস পেরিয়ে গিয়েছে।  স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে  সুস্থতার হার একদিনে এখনও ৯৮.২০ শতাংশ।