'কারণ দেখুন, বাংলার সংষ্কৃতিই হল সেবা। অতিথিকে আপ্য়ায়ন করা। বাংলা হল ভালবাসার খনি। এই সভ্যতা-সংষ্কৃতি বাংলায় সবদিনই ছিল। তাই ওনি এসেছে আমার কাছে, আমি সেবা করার চেষ্টা করেছি। উনি কিছুই তেমন খাননি। খুব সামান্যই নিয়েছেন। আর এখানে এসে বাচ্চাদের গান শুনে ভীষণ খুশি হয়েছেন অমিত শাহ।' বলে জানান পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী।